আবদুল হামিদ (শিক্ষাবিদ): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৩৩ নং লাইন:
ঔপনিবেশিকতা ও পরাধীনতার নাগপাশ থেকে শোষিত, বঞ্চিত, নির্যাতিত, নিপীড়িত, ভুখা-নাঙ্গা সাধারণ লোকদের কল্যাণের দিক চিন্তা করে [[রাজনীতি|রাজনীতিতে]] সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণ করেন ও পাশাপাশি এলাকায় শিক্ষাবিস্তারে মনোনিবেশ ঘটান তিনি।
 
১৯৪১ সালে ঢাকার নবাব পরিবারের সন্তান নবাব খাজা সেলিমকে নির্বাচনে পরাজিত করে জেলা বোর্ড, ঢাকা-এর সদস্য নির্বাচিত হন। [[দ্বিজাতি তত্ত্ব|দ্বিজাতি তত্ত্বভিত্তিক]] পাকিস্তান রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার ধারণার সাথে একাত্মতা পোষণ করতে পারেননি তিনি।<ref name="স"/> ফলশ্রুতিতে ১৯৪৬ সালে [[বাংলা প্রাদেশিক নির্বাচন, ১৯৪৬|প্রাদেশিক পরিষদের নির্বাচনে]] অংশ নিলেও [[খাজা সেলিম|খাজা সেলিমের]] অপকৌশল, ভোট জ্বালিয়ে দেয়া ও ষড়যন্ত্রের কাছে প্রহসনের নির্বাচনে পরাজিত হন। নির্বাচনী প্রচারণায় তিনি বলেছিলেন যে, ‘এই অবাস্তব, কাল্পনিক রাষ্ট্র যদিওবা বাস্তবে রূপ নেয়, তাহলেও তা কোনক্রমেই ২৫ বছরের বেশীবেশি সময় টিকবে না এবং তা অবশ্যই একটি গোরস্থানে পরিণত হবে।’<ref name="স"/> পাশাপাশি তিনি বাংলাভাষী এলাকা নিয়ে বাঙালী জাতীয়তাবাদভিত্তিক পৃথক বঙ্গদেশ প্রতিষ্ঠার দাবী তুলেন। খাজা সেলিমের যোগসাজশে, নেতৃত্বের জনপ্রিয়তা ও মিথ্যা অপপ্রচারে তার জীবন বিষিয়ে তোলে।
 
[[বঙ্গ|অবিভক্ত বাংলায়]] [[ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস|কংগ্রেসের]] অনুসারী ছিলেন। মুসলিম লীগের বিরোধী হওয়ায় তাকে অনেকদিন আত্মগোপনে থাকতে হয়েছে। মুসলীম লীগসহ অন্যান্য রাজনৈতিক দল গণমানুষের সার্বিক কল্যাণ ও আশা-আকাঙ্খা পূরণে ব্যর্থ বিবেচিত হওয়ায় ২৩ জুন, ১৯৫৮ তারিখে [[পাকিস্তান গণমুক্তি পার্টি]] গঠন করেন।<ref name="ধ"/> তবে, আইয়ুবীয় সামরিক শাসনামলে অন্যান্য রাজনৈতিক দলের সাথেও তার পার্টি গঠনের মাত্র একমাসের মধ্যে নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়।