ভোলাহাট রেশম বীজাগার: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
১৩ নং লাইন:
ভোলাহাট অঞ্চলের রেশম শিল্পের ইতিহাস বহু পুরানো। ভোলাহাট অঞ্চলের রেশম চাষিরা দেশের শতকরা [[৭৫]] ভাগ উৎপান ও সরবাহ করে থাকে। ঐতিহাসিক গৌড়ের প্রাচীন ইতিহাস পর্যালোচনা করলে জানা যায় যে, পাল অামলের পর সেন অামলে অাইহো, ভোলাহাট, মুচিয়া, নরহাট্রা ছাড়া বরেন্দ্র অঞ্চল হতে [[রেশম চাষ]] উঠে যায়।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শেষাংশ১=বাসক|প্রথমাংশ১=কমল|শিরোনাম=ভ্রমন ও দর্শনে|অবস্থান=মালদহ|পাতাসমূহ=৫, ৬|সংগ্রহের-তারিখ=26 জানুয়ারি 2017}}</ref> মুসলিম অামলে গৌড়ের রাজ পরিবার ও রাজন্য বর্গের পোষক ও শৌখিন বস্ত্র হিসাবে রেশমের চাহিদা দেখা দেয়ায় গৌড় নগরীর অাশ পাশে ব্যাপকভাবে রেশম চাষ শুরু হয়। এ সময় রেশমএর ব্যাপক চাহিদা ও উৎপাদন যেমন বৃদ্ধি পেয়েছিল, তেমনি রেশম চাষীরাও রেশম হতে প্রচুর অায় করতো। এর ফলে ঐতিহাসিক গৌড় উপকন্ঠে পিয়াসবাড়ী, [[ভোলাহাট]], কালিয়াচক, সুজাপুরসহ বিভিন্ন স্থানে প্রচুর রেশম ও রেশমজাত বস্ত্র উৎপাদিত হত। যা এখনো এ সমস্ত স্থানে অব্যহত রয়েছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.mzamin.com/article.php?mzamin=37043|শিরোনাম=রেশম শিল্পে ফিরছে সুদিন|কর্ম=মানবজমিন|সংগ্রহের-তারিখ=26 January 2017}}</ref>
ঐতিহাসিকদের মতে মোঘল শাসনামলে বেংগল সিল্ক নামে অবিভক্ত বাংলার এ শিল্প ছিল অার্থ সামাজিক অবস্থানেরর মাপকাঠি।
{| class="wikitable"
|