চেঙ্গিজ খান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
১টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৩৭ নং লাইন:
প্রথম লিখিত মঙ্গোল ভাষা সৃষ্টির সাথে সাথে চেঙ্গিস তার রাজ্যের জন্য ইয়াসা নামে পরিচিত প্রথম লিখিত আইন বা কোড-অব-ল তৈরী করেছিলেন। উইঘুরদের সাথে যুদ্ধে চেঙ্গিস তাতাঙ্গেরকে বন্দী করেন। তাতাঙ্গের ছিলেন একজন উইঘুর ভাষাবিদ। চেঙ্গিসের আদেশে তাতাঙ্গের উইঘুর ভাষার সাহায্যে লিখিত মঙ্গোল শব্দ সৃষ্টি করেন এবং প্রথমবারের মত লিখিত মঙ্গোলিয়ান ভাষার সৃষ্টি করেন। বর্তমানের মঙ্গোলিয়ান ভাষা সেই লিখিত উইঘুর-মঙ্গোলিয়ান ভাষারই আরও উন্নত সংস্করণ।
 
তথ্য আদান প্রদান ছিলো চেঙ্গীস খানের সাফল্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ আর একারণে তিনি চালু করেছিলেন ইয়াম (Yam) পদ্ধতির। ইয়াম পদ্ধতির কারণে তার তথ্য বাহকেরা দিনে প্রায় ২০০ মাইলেরও বেশীবেশি পথ পাড়ি দিয়ে এক যায়গা থেকে অন্য যায়গায় তথ্য নিয়ে যেতে পারত। এজন্য তিনি বিভিন্ন চেকপোস্ট তৈরী করেছিলেন যেখানে সবসময়ই তথ্য বাহকদের জন্য ঘোড়া, খাদ্য, এবং পানির সুব্যবস্হা থাকত। এর রক্ষাণাবেক্ষনে নিয়োজিত ব্যক্তিরা চাহিবা মাত্র তথ্য বাহকদের এইসব সেবা প্রদান করতে বাধ্য ছিলো। ফলে দূরবর্তী অঞ্চলের মধ্যে সবসময়ই খুব সহজেই যোগাযোগ রক্ষা করতে সমর্থ ছিলেন। অনেক সময় সাধারণ নাগরিকরাও তথ্যবাহকদের তাদের নিজেদের গুরুত্বপূর্ন খবর আদান-প্রদানের কাজে ব্যবহার করতে পারত। তথ্য বহনের এই রাস্তা ধরেই তিনি ব্যবসায় নিয়োজিত দেশী বিদেশী ক্যারাভানের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার আদেশ দিয়েছিলেন। তার কড়া নির্দেশ ছিলো কেউ যেন এ সমস্ত ক্যারাভান আক্রমণ না করে। এর ব্যত্যয় ঘটলে তার শাস্তি ছিলো ভয়াবহ। আর এর ফলেই সম্ভব হয়েছিলো পূর্ব এবং পশ্চিমের মধ্যে ব্যবসা-বাণিজ্য, রাজনৈতিক এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য আদান প্রদানের।[[File:Mongol Empire map.gif|thumb|300px|মঙ্গোল সম্রাজ্য]]
 
== তথ্যসূত্র==