চলচ্চিত্র: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
১৮ নং লাইন:
[[হলিউড|হলিউডের]] উত্থানের মাধ্যমে [[মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র|মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে]] চলচ্চিত্র বিকশিত হয়ে উঠলেও [[প্রথম বিশ্বযুদ্ধ|প্রথম বিশ্বযুদ্ধের]] কারণে [[ইউরোপ|ইউরোপে]] এই শিল্পটি ততোটা বিকশিত হয়ে উঠতে পারেনি। অবশ্য [[১৯২০]]-এর দশক থেকে [[সের্গে আইজেনস্টাইন]], [[এফ ডব্লিউ মার্নো]] এবং [[ফ্রিৎস ল্যাং]] এর মতো ইউরোপীয় পরিচালকরা [[ডি ডব্লিউ গ্রিফিথ]], [[চার্লি চ্যাপলিন]], [[বুস্টার কিটন]] প্রমুখ মার্কিন পরিচালক ও অভিনেতাদের সাথে মিলে ইউরোপে চলচ্চিত্র বিস্তারের কাজ শুরু করেন। এই দশকেই প্রযুক্তির উন্নয়নের কারণে চলচ্চিত্রের শটগুলোর সাথে ঐকতান বজায় রেখে শব্দ, সঙ্গীত এবং কথোপকথন যুক্ত করা সম্ভব হয়। উদ্ভব হয় [[সবাক চলচ্চিত্র|সবাক চলচ্চিত্রের]]। ইংরেজতে এগুলোকে "টকিং পিকচার" বা সংক্ষেপে "টকি" (talky) বলা হতো।
এর পরে চলচ্চিত্র শিল্পে সবচেয়ে বড় সংযোজন ছিল "প্রাকৃতিক রঙ" যুক্ত করা। শব্দ যুক্ত করার পর খুব দ্রুত নির্বাক চলচ্চিত্র এবং মঞ্চের বাদ্য-বাজনা বিলীন হয়ে গিয়েছিলো। কিন্তু সাদাকালোর বদলে চলচ্চিত্র রঙের ব্যবহার করার প্রচলন অনেক ধীরে ধীরে হয়েছে। এর মূল কারণ ছিল রঙিন চলচ্চিত্রের খরচ এবং সামঞ্জস্য। প্রথমদিকে সাদা-কালো এবং রঙিন চলচ্চিত্রের প্রতি দর্শকদের দৃষ্টিভঙ্গি একই রকম ছিল। কিন্তু ক্রমাগত বেশি
১৯৬০ এর দশকে স্টুডিও পদ্ধতির পতনের পর কয়েক দশক জুড়ে চলচ্চিত্র জগতে ব্যাপক পরিবর্তন লক্ষ্য করা যায়। বিংশ শতাব্দীর শেষ ভাগে চলচ্চিত্র শিক্ষা গুরুত্ব অর্জন করে। [[নব হলিউড]], [[ফরাসি নবকল্লোল]] এবং বিভিন্ন চলচ্চিত্র স্কুলের প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে এটি ত্বরান্বিত হয়। আর [[১৯৯০]]-এর দশকের পর [[ডিজিটাল]] প্রযুক্তি চলচ্চিত্র নির্মাণের একমাত্র মাধ্যম হয়ে উঠে।
|