বার্মায় ব্রিটিশ শাসন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
১৯১ নং লাইন:
বর্মার কম্যিউনিস্ট দলের বামপন্থী সদস্যরা এবং এ.এফ.পি.এফ.এল এর রক্ষণশিল সদস্যরা এই চুক্তির কিছু দাবী মেনে নিতে পারেনি ফলে সদস্য কর্তৃৃত্ব দ্বারা বামপন্থীরা সদস্যরা দুর্ব্যবহার পায় ও রক্ষণশীলরা সদস্যরা এর বিপক্ষে কথা বলে৷ আং সান ভাষাগত সংখ্যালঘুদের সমর্থন জোগাড় করে একটি একত্রিত অখণ্ড বর্মা গঠনের লক্ষ্যে ১২ই ফেব্রুয়ারী পাংলং সম্মেলন|পাংলং সম্মেলনে একটি চুক্তিপত্র পেশ করতে সক্ষম হন এবং দিনটি বর্মায় "ঐক্যের দিবস" নামে পরিচিতি পায়৷<ref name="ms"/><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.ibiblio.org/obl/docs/panglong_agreement.htm| শিরোনাম=The Panglong Agreement, 1947|প্রকাশক=Online Burma/Myanmar Library}}</ref> চুক্তি সাক্ষরের অল্প সময়ের মধ্যেই আরাকান প্রদেশে এক অভিজ্ঞ সন্যাসী উ শেইন্দার নেতৃৃত্বে বিদ্রোহ ঘোষিত হয়, যা সমগ্র জেলাটিতে ছড়িয়ে পড়ে৷<ref name="ms"/> এইসময়ে এ.এফ.পি.এফ.এল - এতে আং সান এবং সমাজবাদীদের জনপ্রিয়তা বাড়তে থাকে৷ এর প্রভাবে ১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দে এপ্রিল মাসে বিধানসর্ভা নির্বাচনের ফল ঘোষণা হলে একক সংখ্যাগরিষ্ঠতার সাথে নিরঙ্কুশভাবে আং সানের দল বিজয়ী ঘোষত হয়৷<ref name="ms"/>
১৯৪৭ খ্রিস্টাব্দের ১৯শে জুলাই বর্মাতে ঘটে যাওয়া একটি গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা দেশজুড়ে স্তব্ধতা সৃষ্টি করে৷ এক রক্ষণশীল প্রাকযুদ্ধকালীন প্রধানমন্ত্রী "উ সাও" নেতা আং সানের গুপ্তহত্যার পরিকল্পনা করে৷ আলোচনা সভায় একত্রিত হয়ে "উ সাও", তার
==তথ্যসূত্র==
|