ভুটানি রন্ধনশৈলী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Ahamed Rafid (আলোচনা | অবদান)
সংশোধন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
Ahamed Rafid (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৫ নং লাইন:
ভুটানীদের মুরগীর মাংসের তরকারী জাসুয়া মারু নামে পরিচিত। শুটকি পোর্ক মরিচ, মশলা এবং সবজি দিয়ে ফাকশা পা তৈরী করা হয়। থুকপা, বাথুপ ও ভাজা ভাত এদের খাদ্য তালিকায় স্থান দখল করে আছে। গরুর দুধ থেকে তৈরী পনির ''ডাটসি'' এরা কখনো সরাসরি খায় না। বিভিন্ন সস তৈরীতে এটা ব্যবহৃত হয়। পূর্বাঞ্চলের জেলায় জৈডৈ নামে একধরনের পনির তৈরী করা হয় যা স্যুপে ব্যবহার করা হয়। জৈডৈ সাধারণত সবুজাভ বর্ণের হয় এবং কড়া গন্ধযুক্ত। এখানে পশ্চিমা ধরনের পনির যেম চেড্ডার ও গৌউডার ব্যবহার আছে। পশ্চিমা চীজ বুম্থাংয়ের সুইস চীজ ফ্যাক্টরিতে তৈরী করা হয় এবং ভারত থেকে আমদানী করা হয়।
 
ভুটানের জনপ্রিয় স্ন্যাকসের মধ্যে আছে মম (ভূটানী ডাম্পলিং), শ্যাকাম ইইজ্যায়, খাব্জে, শাবালায়, জুমা (মশলাদার ভুটানী সসেজ), নুডলস ইত্যাদি। দেশের আধুনিক রেস্তোরা গুলোতে [[চীনা রন্ধনশৈলী|চীনা]], [[নেপালী রন্ধনশৈলী|নেপালী]], [[তিব্বতী রন্ধনশৈলী|তিব্বতী]] এবং [[ভারতীয় রন্ধনশৈলী|ভারতীয়]] খাবার পাওয়া যায়। ভুটান পর্যটকদের অন্যতম আকর্ষণ হওয়ায় এর রন্ধনশৈলীতে বৈচিত্র্যতা যোগ হচ্ছে। সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ভুটানে কোরিয়ান সংস্কৃতি জনপ্রিয় হয়ে ওঠায় [[কোরীয় রন্ধনশৈলী|কোরীয়]] রেস্তোরা গড়ে উঠেছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি |ইউআরএল=http://www.insideasean.com/cover-story/Korean-fever-strikes-Bhutan-972/ |সংগ্রহের-তারিখ=৩ নভেম্বর ২০১৭ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20160202004551/http://www.insideasean.com/cover-story/Korean-fever-strikes-Bhutan-972/ |আর্কাইভের-তারিখ=২ ফেব্রুয়ারি ২০১৬ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
 
চমরীগাই ও [[গরু]] থেকে প্রাপ্ত [[ঘি]] ও পনির এতই জনপ্রিয় যে এই অঞ্চলের প্রায় সব দুধই ঘি এবং পনির তৈরীতে ব্যবহৃত হয়। এদের জনপ্রিয় পানীয়ের মধ্যে আছে সুজা([[ঘি চা]]), দুধ চা, [[লাল চা]], স্থানীয়ভাবে ভাত থেকে প্রস্তুত মদ ''আরা'' এবং বিয়ার। এদের প্রতিদিনকার মশলা তালিকায় আছে সিচুয়ান মরিচ থিঙ্গে, [[হলুদ]], জিরা ইত্যাদি।