ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Shahsakirulislam (আলোচনা | অবদান)
বানান সংশোধন লক্ষ্য ( লক্ষ)
১ নং লাইন:
'''ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ''' ({{lang-en|Secularism}}) বলতে বোঝায় পার্থিব,ইহজগতিক, ধর্মহীনতা। রাষ্ট্র আর ধর্মকে পৃথকরূপে প্রকাশ করা ।
কিছু নির্দিষ্ট প্রথা বা প্রতিষ্ঠানকে ধর্ম বা ধর্মীয় রীতিনীতির বাইরে থেকে পরিচালনা করাকে বোঝানো হয়। এক অর্থে ধর্মনিরপেক্ষতা ধর্মীয় স্বাধীনতাকে প্রকাশ করে।করে।ধর্মনিরপেক্ষ বলতে মূলত বোঝানো হয়ে থাকে যে রাষ্ট্র কোনো ধর্মকেই পক্ষপাত করে না। এই মতবাদ অনুযায়ী, সরকার কোনরূপ ধর্মীয় হস্তক্ষেপ করবে না, কোন ধর্মীয় বিশ্বাসে বিশ্বাসী হবে না এবং কোন ধর্মকে কোন প্রকার অতিরিক্ত সুবিধা প্রদান করবে না।
ধর্মনরপেক্ষতাবাদ সেই বিশ্বাসকে ধারণ করে যাতে বলা হয় মানুষের কর্মকাণ্ড এবং সিদ্ধান্তগুলো, বিশেষত রাজনীতিক সিদ্ধান্তগুলো, তথ্য এবং প্রমাণের উপর নির্ভর করবে, কোনো ধর্মীয় বিশ্বাসের উপর নয়। অর্থাৎ বলা যায়, “ধর্ম যার যার রাষ্ট্র সবার”।সবার”।ধর্মনিরপেক্ষ বলতে মূলত বোঝানো হয়ে থাকে যে রাষ্ট্র কোনো ধর্মকেই পক্ষপাত করে না।ধর্মের দিক দিয়ে উভয়ে ধর্মনিরপেক্ষতার সমর্থক। তবে গণতান্ত্রিক ধর্মনিরপেক্ষতার বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, 'ধর্মীয় সমন্বয়বাদ' আর সমাজতান্ত্রিক ধর্মনিরপেক্ষতার বৈশিষ্ট্য হচ্ছে 'ধর্মহীনতা'
 
রাজনৈতিক ব্যবহারের দিক থেকে বলা হয়, ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ হলো ধর্ম এবং রাষ্ট্রকে পৃথক করার আন্দোলন, যাতে ধর্মভিত্তিক আইনের বদলে সাধারণ আইনজারি এবং সকল প্রকার ধর্মীয় ভেদাভেদ মুক্ত সমাজ গড়ার আহ্বান জানানো হয়। প্রকৃতপক্ষে সেকুলারিজম অর্থে উপমহাদেশে ধর্মনিরপেক্ষতা ব্যবহার করা হয় না। [[উপমহাদেশ|উপমহাদেশে]] ধর্মনিরপেক্ষতার প্রচলিত ধারণা হল, নাগরিকদের ধর্ম থাকবে তবে রাষ্ট্রের কোনো ধর্ম থাকবে না।
২০ নং লাইন:
 
== প্রতিষ্ঠানসমূহ ==
তুরস্কে, সবচেয়ে বিখ্যাত ক্রিয়াশীল ধর্মনিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠান হচ্ছে “আতাতুর্ক চিন্তা এসোসিয়েশন” (ADD), যেটি প্রজাতান্ত্রিক প্রতিবাদের জন্য অবদান রাখে এবং তুরস্কের চারটি বৃহৎ শহরে ২০০৭ সালে সমাবেশ করে। সেই সমাবেশে প্রায় বিশ লক্ষ্যলক্ষ্ মানুষ, যাদের অধিকাংশ নারী, [[মোস্তফা কামাল আতাতুর্ক|মোস্তফা কামাল আতাতুর্কের]] ধর্মনিরপেক্ষতা নীতিসমূহকে রক্ষা করার আবেদন জানায়।
 
১৮৫১ সালে প্রতিষ্ঠিত ­‘লেইসেস্টার ধর্মনিরপেক্ষ সমাজ’ সবচেয়ে পুরনো ধর্মনিরপেক্ষ সমাজ।