অভ্যন্তরীণ বন্দর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
|||
১ নং লাইন:
'''নদীবন্দর''' নদীর তীরে গড়ে ওঠা স্থান বা স্থাপনা, যেখানে নৌযানে চলাচলকারী যাত্রী ও পণ্য ওঠানামা করা হয়। নদীবহুল দেশ বলে আবহমান কাল থেকেই [[বাংলা]]র
গ্রিক পন্ডিত টলেমির মানচিত্রে বাংলায় তমলিটিস নামে একটি বন্দরনগরীর উল্লেখ পাওয়া যায়, যেটি প্রাচীন বাংলার তাম্রলিপ্তি বা তাম্রলিপ্ত বন্দরেরই অন্য নাম বলে মনে করা হয়। বন্দরটির অবস্থান নির্ধারণ নিয়ে বিতর্ক থাকলেও মোটামুটিভাবে বর্তমান পশ্চিমবঙ্গের মেদিনিপুর জেলায় [[বঙ্গোপসাগর|বঙ্গোপসাগরের]] নিকটবর্তী রূপনারান নদীর মোহনায় অবস্থিত তমলুককে প্রাচীন তাম্রলিপ্তি হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। এছাড়া স্বরস্বতী নদীর মোহনায় অবস্থিত সপ্তগ্রাম বা সাতগাঁও এবং কর্ণফুলী নদীর মোহনায় অবস্থিত [[চট্টগ্রাম]] বন্দর প্রাচীন ও মধ্যযুগেই বহির্বিশ্বে বেশ পরিচিত ছিল। নদী-মোহনায় অবস্থিত হলেও এ বন্দরগুলি ছিল মূলত [[সমুদ্র|সামুদ্রিক]] যোগাযোগের কেন্দ্র। সুলতানি আমলে বাংলা ভ্রমণকারী ইবনে বতুতা ও চীনা পর্যটকদের বর্ণনা থেকে জানা যায় তাঁরা চট্টগ্রাম বন্দর হয়ে নদীপথে সোনারগাঁও বন্দরে উপস্থিত হয়েছিলেন। মুগল আমলে ঢাকায় রাজধানী স্থাপিত হলে বাংলার প্রধান অভ্যন্তরীণ নদীবন্দর হিসেবে [[সোনারগাঁও]] গুরুত্ব হারায়। এ সময় থেকেই বাংলার সঙ্গে উত্তর [[ভারত|ভারতের]] নৌযোগাযোগ ব্যবস্থা গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। বাংলা থেকে বিশেষ করে বিহার ও উত্তরপ্রদেশে পণ্য
==এশিয়ার নদীবন্দর==
১৬ নং লাইন:
| [[ফারাক্কা বন্দর]] || {{IND}} || [[ফিডার খাল (ফারাক্কা)]] || [[পশ্চিমবঙ্গ]] || [[ফারাক্কা]]
|-
| [[
|-
| [[চট্টগ্রাম বন্দর]] || {{পতাকা|বাংলাদেশ}} || [[কর্ণফুলী নদী]] || || [[চট্টগ্রাম]]
২৪ নং লাইন:
| [[পায়রা বন্দর]] || {{পতাকা|বাংলাদেশ}} || || ||
|-
| [[গুয়াংজু বন্দর]] || {{
|}
==তদ্যসূত্র==
{{সূত্র তালিকা}}
[[বিষয়শ্রেণী:বন্দর]]
|