রঞ্জন রশ্মি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
বানান ঠিক করা হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
[[চিত্র:First medical X-ray by Wilhelm Röntgen of his wife Anna Bertha Ludwig's hand - 18951222.gif|thumb|''Hand mit Ringen'': রন্টগেনের তোলা প্রথম মানবদেহের এক্স-রে চিত্র। রন্টগেন ১৮৯৫ এর ২২শে ডিসেম্বর তাঁর স্ত্রী আনা বার্থা রন্টগেনের হাতের ছবি তোলেন।<ref>{{বই উদ্ধৃতি | lastশেষাংশ= Kevles | firstপ্রথমাংশ=Bettyann Holtzmann | titleশিরোনাম=Naked to the Bone Medical Imaging in the Twentieth Century | publisherপ্রকাশক=Rutgers University Press | dateতারিখ=1996 | locationঅবস্থান=Camden, NJ | pagesপাতাসমূহ=19–22 | isbnআইএসবিএন=0813523583}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | lastশেষাংশ=Sample | firstপ্রথমাংশ=Sharron | authorlinkলেখক-সংযোগ= | coauthors= | titleশিরোনাম=X-rays | workকর্ম=The electromagnetic spectrum | publisherপ্রকাশক=NASA | dateতারিখ=[[2007-03-27]] | urlইউআরএল=http://science.hq.nasa.gov/kids/imagers/ems/xrays.html | accessdateসংগ্রহের-তারিখ=2007-12-03}}</ref>]]
[[চিত্র:X-ray by Wilhelm Röntgen of Albert von Kölliker's hand - 18960123-02.jpg|thumb|right|এক্স-রে ছবি(রেডিওগ্রাফ), taken by [[উইলিয়াম রন্টজেন]], of Albert von Kölliker's hand.]]
'''রঞ্জন রশ্মি''' ক্ষুদ্র [[তরঙ্গদৈর্ঘ্য]] বিশিষ্ট এক ধরনের [[তাড়িত চৌম্বক বিকিরণ]]। এর অপর নাম এক্স-রে (X-ray)। রঞ্জনরশ্মির [[তরঙ্গ দৈর্ঘ্য]] (সাধারণত ১০-০.০১ [[ন্যানোমিটার]]) সাধারণ আলোর চেয়ে অনেক কম বলে দর্শন অনুভূতি সৃষ্টি করতে পারে না। [[১৮৯৫]] সালে [[উইলিয়াম রন্টজেন]] এই রশ্মি আবিস্কার করেন। তরঙ্গদৈর্ঘ্য যত ছোট হয় পদার্থ ভেদ করার ক্ষমতা তত বেশি হয়। চিকিৎসাক্ষেত্রে রোগনির্ণয়ে যুগান্তকারী পরিবর্তন এনেছে রঞ্জনরশ্মি।
 
== বৈশিষ্ট্য ==
এক্সরে আর সাধারণ আলোর মধ্যে প্রধান পার্থক্য হল এদের তরঙ্গ দৈর্ঘ্যে। সাধারণ আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ্য 7x10<sup>-7−7</sup>m থেকে 4x10<sup>-7−7</sup>m এর কাছাকাছি। এক্সরের তরঙ্গ দৈর্ঘ্য 10<sup>-8−8</sup>m থেকে 10<sup>-13−13</sup>m এর কাছাকাছি। সাধারণ আলো দৃশ্যমান এবং বিভিন্ন রঙে বিভক্ত হয়। কিন্তু এক্সরে দৃশ্যমান নয়। এক্সরে উচ্চ ভেদন ক্ষমতাসম্পন্ন। এক্সরে আয়ন সৃষ্টিকারী বিকিরণ গ্যাসের মধ্য দিয়ে যাবার সময় গ্যাসকে আয়নিত করে, কিন্তু সাধারণ আলো তা করে না।
 
== প্রকারভেদ ==
১৪ নং লাইন:
 
== আবিষ্কার ==
বিজ্ঞানী রন্টজেন তড়িৎক্ষরন নলে (discharge tube) 10<sup>-3−3</sup>mm পারদ চাপে বায়ুর মধ্যে তড়িৎরক্ষনের পরীক্ষা করতে গিয়ে লক্ষ করেন যে, নল থেকে কিছু দূরে অবস্থিত বেরিয়াম প্লাটিনোসায়ানাইড আবৃত পর্দায় প্রতিপ্রভার সৃষ্টি হচ্ছে। পরে তিনি আবিষ্কার করেন যে, তড়িৎক্ষরন নল থেকে ক্যাথোড রশ্মি যখন নলের দেয়ালে পড়ে তখন এই রশ্মির উৎপত্তি হয়। তিনি এই রশ্মির নাম রাখেন এক্সরে রশ্মি বা এক্সরশ্মি।
 
== সংজ্ঞা ==
৩৮ নং লাইন:
* এটি জীবন্ত কোষকে ধ্বংস করতে পারে।
* এটি প্রতিপ্রভা সৃষ্টি করে।
* এটি আলোর বেগে অর্থাৎ প্রায় 3×10<sup>8</sup> ms<sup>-1−1</sup> বেগে গমন করে।
 
== ব্যবহার ==