সাহাবাদের মধ্যে ভ্রাতৃত্ববোধ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্প্রসারণ
৭ নং লাইন:
=== গঠন ===
ইসলামের নবী মুহাম্মদের [[হিজরত|হিজরতের]] প্রায় ছয় মাস পর মদীনায় [[আনসার সাহাবা (ইসলাম)|আনাসার]] ও [[মুহাজিরুন|মুহাজীরদের]] মধ্যে এ বন্ধন ঘটে। নবী মুহাম্মাদ নিজের অতি উচ্চ মর্যাদা ও যোগ্যতার আলোকে মু'মিন ভাই হিসেবে আনসার বা মুহাজিরের সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ না হয়ে [[আলী ইবনে আবু তালিব|আলী ইবনে আবু তালিবের]] সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়ে এ কার্যক্রমের সূচনা করেন । <ref name="Iranica">{{বিশ্বকোষ উদ্ধৃতি}}</ref> তিনি আলীকে পার্থিব জীবন ও ইসলামের বিশ্বাসে [[আখিরাত|আখিরাতের]] জন্যে নিজের ভাই বলে ঘোষণা করেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://parstoday.com/bn/news/world-i12343|শিরোনাম=আনসার ও মুহাজির এবং বিশ্বনবী (সা.) ও আলী (আ.)'র ভ্রাতৃত্ব-বন্ধনের শপথ|শেষাংশ=|প্রথমাংশ=|তারিখ=১৮ জুন ২০১৬|কর্ম=[[পার্স টুডে]]|সংগ্রহের-তারিখ=২৩ ডিসেম্বর ২০১৯|আর্কাইভের-ইউআরএল=http://archive.today/2019.12.23-120522/https://parstoday.com/bn/news/world-i12343|আর্কাইভের-তারিখ=২৩ ডিসেম্বর ২০১৯}}</ref>
 
=== প্রক্রিয়া ও পরিসংখ্যান ===
মক্কা থেকে মদীনায় হিজরত করে চলে আসা মুসলমানদের মুহাজির এবং মদীনায় তাঁদের সহায়তাকারী মুসলমানদের আনসার হিসেবে স্বীকৃত। ৭৪০ জন সাহাবিকে (আনসার+মুহাজির) জোড়ায় জোড়ায় ভ্রাতৃত্ব-বন্ধনে চুক্তিবদ্ধ করা হয়। স্বভাবগত মিল, বৈশিষ্ট্য এবং তাদের পারস্পরিক বন্ধুত্বের মাত্রা বা ঘনিষ্ঠতার প্রবণতা অনুযায়ী এসব জোড়াগুলো বেছে নেয়া হয়েছিল।
 
ভ্রাতৃত্ব-বন্ধনে আবদ্ধ করার এই চুক্তিতে একই জোড়ার দুই সাহাবি কোনো যুদ্ধে শহীদ হলে (ওসিয়ত বা নির্দেশনা অনুযায়ী) তাঁদেরকে একই কবরে দাফন করা হতো।
<br />
 
== তথ্যসূত্র ==