ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
MA Rashed Khan-এর করা 3822069 নং সংস্করণে ফেরত যাওয়া হয়েছে (Restorer) ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
সংশোধন , রচনাশৈলী, বানান সংশোধন, হালনাগাদ করা হল, চিত্র |
||
৫ নং লাইন:
{{Infobox Military Unit
|unit_name=ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট
|image=ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট এর লোগো.jpg
|caption=রেজিমেন্টাল মনোগ্রাম
|dates=১৫ই ফেব্রুয়ারি ১৯৪৮-বর্তমান
২৬ নং লাইন:
|mascot=
|battles= [[চাওিন্ডার যুদ্ধ]], ১৯৬৫ সালের যুদ্ধে লাহোর প্রতিরক্ষা, [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ]]
|notable_commanders= [[মেজর আব্দুল ওয়াহেদ চৌধুরী]] ( প্রতিষ্ঠাতাকালীন অফিসার কমান্ডিং,ট্রানিং
[[জেনারেল]] [[মহম্মদ আতাউল গণি ওসমানী|এম. এ. জি. ওসমানী]],
[[মেজর জেনারেল|জেনারেল]] [[খালেদ মোশাররফ]],
৩৭ নং লাইন:
== ইতিহাস ==
[[যুক্তরাজ্য|ব্রিটেন]]-এর নিকট থেকে [[ভারত|ভারতের]] স্বাধীন হওয়ার ফলশ্রুতিতে [[১৯৪৮]] সালের [[ফেব্রুয়ারী ১৫|১৫ই ফেব্রুযারী]] এই বাহিনী গঠিত হয়। স্বাধীনতার চুক্তি মোতাবেক, [[মুসলিম]] জনগণকে আলাদা রাষ্ট্র [[পাকিস্তান]] দেওয়া হয়, যা [[পূর্ব পাকিস্তান]] ও [[পশ্চিম পাকিস্তান]] নিয়ে গঠিত হয়। নতুন [[পাকিস্তান সেনাবাহিনী]] গঠিত হয়েছিল প্রধানত দেশের পশ্চিমাংসের মানুষের সমন্বয়ে। পরবর্তীতে পূর্বাংশেও একটি রেজিমেন্ট গঠন করার প্রয়োজনীয়তা দেখা দিলে, [[বিহার রেজিমেন্ট]]-এর বাঙালি সৈনিকদের দুটি কোম্পানির সমন্বয়ে ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্ট-এর ১ম ব্যাটেলিয়ন গঠন করা হয়। ১৮৫৭ সালের সিপাহী বিদ্রোহের পর ব্রিটিশদের তৈরী কুখ্যাত " মার্শাল রেস থিওরীর " কারনে ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীতে অংশগ্রহনে বাংলা যে নিগ্রহের ও অবিচারের শিকার হচ্ছিল ১৯৪৭ সালে বাঙালী জাতি পুনরায় তাদের হুত গৌরবের পুনরুদ্ধার এর সুযোগ লাভ করে । ১৯৪৭ সালে রূপান্তরকালীন পাকিস্তান ও ভারতীয় সেনাবাহিনীর সুপ্রিম কমান্ডারস হেডকোয়ার্টার পাকিস্তান সেল
[[১৯৭১]] সালের [[মার্চ]] মাসে, [[পূর্ব পাকিস্তান|পূর্ব পাকিস্তানের]] জনগণের উপর সামরিক হামলার প্রতিক্রিয়া সরূপ ইষ্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টের পাঁচটি ব্যাটেলিয়ন বিদ্রোহ করে এবং [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের]] সূচনা করে। প্রথমে ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টকে নিয়েই স্বাধীনতা যোদ্ধাদের বাহিনী গঠিত হয়, যা মুক্তিবাহিনী নামে পরিচিত হয়। পরবর্তীতে পশ্চিম পাকিস্তানে রয়ে যাওয়া অংশকে প্রতিস্থাপন করতে অন্যান্য ইউনিট গড়ে তোলা হয়। [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] স্বাধীনতার পর এদের নিয়েই নতুন সেনা বাহিনী গঠন করা হয়। অবশ্য ৭ম ব্যাটেলিয়ন ৪৪তম ব্যাটেলিয়ন হিসাবে [[পাকিস্তান সেনাবাহিনী|পাকিস্তান সেনা বাহিনীর]] [[ফ্রন্টিয়ার্স ফোর্স রেজিমেন্ট|ফ্রন্টিয়ার্স ফোর্স রেজিমেন্টে]] একত্রীভূত হয়, যারা [[১৯৭১]] সালে ১০ম ব্যাটেলিয়ন গঠনে নেতৃত্ব দিয়েছিল।{{verification needed}}
|