যৌক্তিক ইতিবাদ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১৫ নং লাইন:
 
;রুডলফ কারনাপ-এর মতবাদ
[[রুডলফ কারনাপ]] অন্যান্য যৌক্তিক ইতিবাদীর মতোই উল্লেখ করেন, কোনো বাক্য অর্থপূর্ণ হতে হলে তার যাচাইযোগ্যতা (verifiability) থাকতে হবে। তিনি দু’ধরণেরদু’ধরনের যাচাইয়ের কথা উল্লেখ করেন: প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ। প্রটোকল (protocol) উক্তি বা বাক্যকেই সরাসরি প্রত্যক্ষ করা যায়। কারণ এগলো অভিজ্ঞতার আওতায় রয়েছে। পক্ষান্তরে, অন্যান্য বাক্য, যেমন- একক বা বিশিষ্ট (singular proposition) ও সঠিক জাতীয় বাক্য কেবল পরোক্ষভাবে যাচাই করা যায়। পরোক্ষ যাচাই বলতে কারনাপ বুঝিয়েছেন যে, যাচাইযোগ্য কোনো বাক্যকে অন্যান্য পূর্ব-যাচাইকৃত বাক্যের সাথে এমনভাবে নেওয়া যায়, যার ফলে এগুলোকেও প্রত্যক্ষভাবে যাচাইযোগ্য করা যায়। ‘পরম সত্তা অস্তিত্বশীল’ জাতীয় তত্ত্ববিদ্যক বা অধিবিদ্যক বাক্যকে কোনোভাবেই যাচাই করা যায় না। সুতরাং এ-জাতীয় বাক্য সত্যও নয়, মিথ্যাও নয়, বরং অর্থহীন।
 
কারনাপ পরবর্তীতে ‘যাচাইযোগ্য’ (verifiable) শব্দটি বাদ দিয়ে ‘পরীক্ষাযোগ্য’ (testable) ও ‘নিশ্চয়যোগ্য’ (confirmable) শব্দের পেছনে ধাবিত হন। যে বাক্যের অভিজ্ঞতাভিত্তিক বা প্রায়োগিক মূল্য নেই সেই বাক্য অর্থহীন বলে তিনি মত দেন। অধিবিদ্যা ও নীতিবিদ্যার বাক্যগুলো অভিজ্ঞতাভিত্তিক ভাষায় প্রকাশ করা যায় না বলে এগুলো অর্থহীন।