বাংলা ভাষা আন্দোলন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
১০টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ০টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১৮৪ নং লাইন:
[[ফেব্রুয়ারি ২১|২১ ফেব্রুয়ারি]] গুলিবর্ষণের ঘটনার পর ‘একুশ’ নিয়ে প্রথম গান [[আবদুল গাফফার চৌধুরী]];- গানটি হল - ''আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারি, আমি কি ভুলিতে পারি''। এ গানটিতে প্রথমে সুরারোপ করেন [[আব্দুল লতিফ]]। পরে [[করাচী]] থেকে [[ঢাকা]] ফিরে [[১৯৫৪]] সালে [[আলতাফ মাহমুদ]] আবার নতুন করে সুরারোপ করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=বাংলাপিডিয়া নিবন্ধ |ইউআরএল=http://search.com.bd/banglapedia/HT/M_0072.htm |সংগ্রহের-তারিখ=১২ জানুয়ারি ২০১৩ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20130523094652/http://search.com.bd/banglapedia/HT/M_0072.htm |আর্কাইভের-তারিখ=২৩ মে ২০১৩ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> সেই থেকে ওটা হয়ে গেল একুশের প্রভাতফেরীর গান। বর্তমানে আলতাফ মাহমুদের সুর করা গানটিই গাওয়া হয়। ১৯৫৪ সালে হাসান হাফিজুর রহমান সম্পাদিত একুশে সংকলনে প্রকাশিত হয় গানটি। তৎকালীন সরকার সংকলনটি বাজেয়াপ্ত করে। [[জহির রায়হান]] তার ''[[জীবন থেকে নেয়া]]'' ছবিতে এ গানটি ব্যবহার করার পর এর জনপ্রিয়তা ব্যাপকতা লাভ করে। ২১ ফেব্রুয়ারি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে স্বীকৃতি পাবার পর আন্তর্জাতিক পরিমণ্ডলে এই গানটির সুনাম আরো বাড়তে শুরু করে। ইতোমধ্যে গানটি সুইডিশ ও জাপানি ভাষায় অনূদিত হয়েছে।<ref>বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম/এমএ/এমআই/১৮১১ ঘ.</ref> [[বিবিসি]] শ্রোতা জরিপে বাংলা ভাষার শ্রেষ্ঠ গানের তালিকায় এটি তৃতীয় স্থান লাভ করেছে।
 
== চূড়ান্ত পর্যায় (১৯৫৩–৫৬) ==
[[চিত্র:Student Rally and Monajat 21 Feb 1953.png|thumb|১৯৫৩ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি: প্রথম শহীদ দিবস সকালে ছাত্র-জনতার শোক শোভাযাত্রা মেডিক্যাল হোস্টেল মোড়ে (যেখান থেকে গুলি চলেছিল) শহীদানের আত্মার মাগফেরাত কামনায় মোনাজাত করছে।]]
[[চিত্র:21 Feb 1953 Dhaka University female students procession.png|thumb|left|১৯৫৩ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারি প্রভাতফেরিতে ফ্যাস্টুন হাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রীরা।]]