বাঙালি হিন্দু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৮৯ নং লাইন:
[[File:Communal Award in Bengal 1932.png|thumb|300px|left|প্রদেশে ৪৪% বাঙালি হিন্দুদের আইনসভায় প্রতিনিধিত্ব এক তৃতীয়াংশেরও কম দেওয়া হয়েছিল।]]
ব্রিটিশরা বিপ্লবী কর্মকাণ্ড নিয়ন্ত্রণ করতে না পেরে প্রশাসনিক সংস্কারের মাধ্যমে বাঙালি হিন্দু জনগণকে বাধা দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। ভারত সরকার আইন ১৯৯১ সালে ১৪৪ সদস্যের বেঙ্গল আইনসভা প্রবর্তন করে।এতে মুসলমানদের জন্য ৪৬ টি আসন, ইউরোপীয় ও অন্যান্যদের জন্য ৫৯ টি আসন এবং বাকি ৩৯ জনকে জেনারেল হিসাবে রেখেছিল, <ref group="N">যেখানে বাঙালি হিন্দুদের আলাদা আসন ছিল না। ১৯৩২ সালের সাম্প্রদায়িক পুরষ্কারের ফলে পরিস্থিতি আরও খারাপ হয়েছিল। যেখানে ২৫০ সদস্যের বেঙ্গল আইনসভায় ১১৫ টি আসন মুসলিমদের জন্য, ১ টি ইউরোপীয়, অ্যাংলো-ইন্ডিয়ান ও ইন্ডিয়ান খ্রিস্টানদের জন্য,৩ টি প্রতিষ্ঠানের জন্য এবং বাকি ৮০ টি ছিল সাধারণ হিসাবে<ref name=
১৯৪6 সালে মুসলিম লীগ সমর্থকরা ডাইরেক্ট অ্যাকশন ডের নামে কলকাতায় হিন্দুদের বিরুদ্ধে একের পর এক সহিংস হামলা শুরু করে, যা আধুনিক ভারতের হিন্দু এবং মুসলমানদের মধ্যে রক্তাক্ত সাম্প্রদায়িক দাঙ্গায় পরিণত হয়েছিল। মুসলমানদের দ্বারা প্রাথমিক আক্রমণ, ধর্ষণ ও হত্যার পরে, বাঙালি হিন্দুরা মুসলমানদের উপর আক্রমণে শিখ এবং অবাঙালি হিন্দুদের সাথে হাত মিলিয়েছিল এবং শেষ পর্যন্ত এটি একটি সহিংস প্রতিশোধের রুপ নেয়। যার ফলে মুসলমানদের ভারী হতাহতের ঘটনা ঘটে। অবশেষে সরকার দাঙ্গা বন্ধ করতে বাধ্য় হয়। বছরের পরের দিকে, মুসলিম লীগ সরকার কুখ্যাত [[নোয়াখালী দাঙ্গা]] করে<ref name="sd218">{{cite book |title=1946: The Great Calcutta Killings and Noakhali Genocide |last1=Sinha |first1=Dinesh Chandra |last2=Dasgupta |first2=Ashok |year=2011 |publisher=Himangshu Maity |location=Kolkata |pages=218 |isbn=978-81-922464-0-6}}</ref>।
|