১৯৭১ বাংলাদেশী বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
103.217.235.248 (আলাপ)-এর সম্পাদিত 3825533 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
সংশোধন ও নিরপেক্ষতা
২৪ নং লাইন:
| dfens = <!-- or | dfen = -->
| motive = }}
'''বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড''' বলতে [[১৯৭১]] সালে [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ|বাংলাদেশের মহান মুক্তিযুদ্ধের]] পুরো সময়টুকুতেই পাকিস্তানী হানাদারবাহিনী কর্তৃক পরিকল্পিতভাবে [[বাংলাদেশ|বাংলাদেশের]] জ্ঞানী-গুণী ও মুক্তবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষদের হত্যা করাকে বুঝায়। [[১৯৭১]] এর [[ডিসেম্বর]] মাসে স্বাধীনতা যুদ্ধের শেষ পর্যায়ে এসে [[পাকিস্তান]] বাহিনী যখন বুঝতে শুরু করে যে তাদের পক্ষে যুদ্ধে জেতা সম্ভব না, তখন তারা নবগঠিত দেশকে সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও শিক্ষাগত দিক থেকে দূর্বল এবং পঙ্গু করে দেয়ার জন্য পরিকল্পনা করতে থাকে। সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী [[১৪ ডিসেম্বর]] রাতে পাকিস্তানী বাহিনী তাদের দেশীয় দোসর [[রাজাকার]], [[আলবদর]] ও [[আল শামস]] বাহিনীর সহায়তায় দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের নিজ নিজ গৃহ হতে তুলে এনে নির্মম নির্যাতনের পর হত্যা করে। এই পরিকল্পিত গণহত্যাটি বাংলাদেশের ইতিহাসে বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড নামে পরিচিত। বন্দী অবস্থায় বুদ্ধিজীবীদের বিভিন্ন বধ্যভূমিতে হত্যা করা হয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তাদের ক্ষত-বিক্ষত ও বিকৃত লাশ রায়েরবাজার এবং মিরপুর বধ্যভূমিতে পাওয়া যায়। অনেকের লাশ শনাক্তও করা যায়নি, পাওয়াও যায়নি বহু লাশ। ১৯৭১ এর ১৪ ডিসেম্বরের নির্মম হত্যাকাণ্ডের কথা স্মরণ করে প্রতিবছর [[ডিসেম্বর ১৪|১৪ ডিসেম্বর]] বাংলাদেশে পালিত হয় [[শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস]]। বুদ্ধিজীবী হত্যার স্মরণে বাংলাদেশের [[ঢাকা]]য় [[বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ]] স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশ ডাকবিভাগ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে একটি স্মারক ডাকটিকিটের সিরিজ বের করেছে।
 
== বুদ্ধিজীবীর সংজ্ঞা ==