ওয়াজিব: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Zaheen (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
Abdud Rahim (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
১ নং লাইন:
ইসলামি বিশেষজ্ঞদের মতে - যা করার আদেশ জন্নী দলীল তথা ফরজের তুলনায় দুর্বল দলীল দ্বারা প্রমাণিত, তাকে ওয়াজিব বলে।
{{ছোট নিবন্ধ}}
 
যদি মুজতাহিদ ইমামগণ তথা মাযহাবের ইমামগণের ইজমা এবং কিয়াস দলীল না হয়, তাহলে পৃথিবীর কোন মুসলমান ইসলামী শরীয়তের কোন বিধানকে ফরজ সুন্নত, ওয়াজিব, মুস্তাহাব শব্দে ব্যক্ত করতে পারবে না। কারণ এসব পরিভাষা আল্লাহ তাআলাও বলেননি এবং রাসূল (স) ও বলেননি।
 
প্রথমে একটি কথা বুঝে নিতে হবে। সেটি হল, এসব পরিভাষা আল্লাহ ও রাসূল সাঃ নির্ধারিত করে যাননি। বরং এসব পরিভাষা কুরআন ও সুন্নাহ, ইজমা ও কিয়াস সম্পর্কে বিজ্ঞ মুজতাহিদগণ নির্ধারিত করেছেন।
 
কার্যত ওয়াজিব ফরজ বিধানের মতোই অবশ্য কর্তব্য। ওয়াজিব ত্যাগকারী কবিরা গোনাহগার হিসেবে গণ্য হবে।
 
ইসলামী পরিভাষায় যে বিধান সুনিশ্চিত দলিলের আলোকে প্রমাণিত নয়; বরং প্রবল ধারণাপ্রসূত দলিলের ভিত্তিতে প্রমাণিত তাকে ওয়াজিব বলা হয়। ওয়াজিব শব্দের আভিধানিক অর্থ হলো, অপরিহার্য, বাধ্যতামূলক, করণীয়, প্রয়োজনীয়, যথাযোগ্য। ওয়াজিব কাজ ফরজের ন্যায় অবশ্য করণীয়। তবে পার্থক্য এতটুকু যে, কেউ ফরজ অস্বীকার করলে কাফের হয়ে যায় কিন্তু ওয়াজিব অস্বীকার করলে কাফের হয় না, তবে ফাসেক হয়ে যায়। যেমন- বেতরের নামাজ পড়া, কুরবানী করা, ফেতরা দেয়া ইত্যাদি।
 
==আরও দেখুন==