ঈদে মিলাদুন্নবী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][পরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Shafiqul4655 (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
{{মুহাম্মাদ}}
{{উৎসহীন}}
{{তথ্যসূত্র}}
'''ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী''' ({{lang-ar|مَوْلِدُ النَبِيِّ}} ''মাওলিদু এন-নাবীয়ী'', আরবি: مولد النبي ''মাওলিদ আন-নাবী'', কখনো কখনো সহজভাবে বলা হয় مولد ''মাওলিদ, মেভলিদ, মেভলিট, মুলুদ'' আরো অসংখ্য উচ্চারণ; কখনো কখনো: ميلاد ''মিলাদ'') হচ্ছে শেষ নবীর জন্মদিন হিসেবে মুসলমানদের মাঝে পালিত একটি উৎসব। মুসলিমদের মাঝে এ দিনটি বেশ উৎসবের সাথে পালন হতে দেখা যায়। তবে উৎসব নিয়ে ইসলামি পণ্ডিতদের মাঝে অনেক বিতর্ক রয়েছে। হিজরি বর্ষের তৃতীয় মাস [[রবিউল আউয়াল]]-এর বারো তারিখে এ উৎসব অনুষ্ঠিত হয়। বাংলাদেশি মুসলমানরা এই দিনকে '''ঈদ-এ-মিলাদুন্নবী''' বলে অভিহিত করেন। অপরদিকে পশ্চিমবঙ্গের মুসলমানদের কাছে এই দিন '''নবী দিবস''' নামে পরিচিত।
 
''''==ইতিহাস==
হিজরী ৪র্থ শতাব্দীর মাঝামাঝি থেকে মিলাদুন্নবীর প্রচলন শুরু হয়। রাসূল(সা), আলী(রা), ফাতেমা(রা), হাসান ও হুসাইন(রা) এর জন্মদিন, এসবের মূল প্রর্বতক ছিল খলীফা আল মুয়িজ্জু লি-দীনিল্লাহ।
 
এখানে উল্লেখ্য যে, মিশরের এইসব অনুষ্ঠানাদি তখনো মুসলিম বিশ্বের অন্যত্র ছড়িয়ে পড়েনি।  পরবর্তীতে যিনি ঈদে মিলাদুন্নবীকে মুসলিমবিশ্বের অন্যতম উৎসব হিসেবে প্রতিষ্ঠা করেছেন, তিনি হলেন, ইরাক অঞ্চলের ইরবিল প্রদেশের  আবু সাঈদ কুকবুরী । সে হিসেবে জানা যায়, ৭ম হিজরী থেকে আনুষ্ঠানিক মিলাদ উদযাপন শুরু হয়। মিলাদের উপর সর্বপ্রথম গ্রন্থ রচনা করে আবুল খাত্তাব ওমর ইবনে হাসান ইবনে দেহিয়া আল কালবী ।
২০ নং লাইন:
* ''শায়খুল ইসলাম সিরাজ উদ্দীন বালকিনি'' (মৃতঃ ৭২৪ হি.)।
* হাফিজুল হাদিস ''ইমাম আবুল ফজল আহমদ বিন হাজার আল-আসক্বালানী'' (৭৭৩ - ৮৫২ হিজরি )। - মিলাদুন্নবী সম্পর্কিত তার রচিত গ্রন্থ : ''মাওলিদিল কাবির''।
* ''[[জালালুদ্দীন সুয়ুতী|আল্লামা ইমাম জালালুদ্দীন সুয়ুতী]]'' (৮৪৯ - ৯১১ হি.)।- তার রচিত মিলাদুন্নবী সম্পর্কিত বই : ''হুসনুল মাকসিদ ফি আমালিল মাওলিদ''।
* ''ইমামুল কুররা আল হাফিজ আবুল খায়ের শামছ উদ্দিন বিন আবদুল্লাহ আল জাজরী শাফেয়ী'' ( ৬৭৩ - ৭৪৮ হি.) । - এই সম্পর্কে তার রচিত গ্রন্থের নাম : ''আরফুত তারীফ বিল মাওলিদিল মা'রিফ''।
* ''হাফিজ শামছ উদ্দিন বিন নাসির উদ্দিন আদ-দিমাস্কী ( ৭৭৭ - ৮৪২ হিজরি ) । - তার রচিত : ''মাওরিদুস সাদি ফি মাওলিদিল হাদি'' ।
৫৫ নং লাইন:
* ''ইয়াকুব নানতুবী হানাফি'' । - এই সম্পর্কিত আমল বর্ণনায় রচিত : ''আদ-দুররুল মুনাজ্জাম'' ।
* ''আবদুল হক এলাহাবাদী হানাফি'' । - মিলাদুন্নবী সম্পর্কে প্রণীত বই : ''আদ-দুররুল মুনাজ্জাম'' ।
* ''ইমাম ইউসুফ বিন ইসমাইল নাবেহানী'' । - তার রচিত মিলাদুন্নবী বিষয়ক গ্রন্থ : ''তানজিমুল বাদিয় ফি মাওলিদিন নাবাবী'' । <ref>''যুগে যুগে দেশে দেশে পবিত্র মিলাদ শরীফ'' - সংকলনে: মোঃ আবুল খায়ের ইবনে মাহতাবুল হক ; প্রথম প্রকাশ - জুলাই ২০১২ ইং ; পরিবেশেনায় : রশিদ বুক হাউস, বাংলাবাজার ঢাকা । মোহাম্মাদীয়া কুতুবখানা চট্টগ্রাম । আল মদীনা কুতুবখানা চট্টগ্রাম ।</ref><ref>''جشن میلادالنبی کی شرعی حیثیت'' : ڈاکٹر محمد طاھر القادری ۔ </ref><ref>প্রফেসর ডক্টর আল্লামা তাহের আল কাদেরী : ''শরিয়তের আলোকে জশনে মিলাদুন্নবী'' পঞ্চম অধ্যায় , বাংলা অনুবাদ - মাওলানা মুহাম্মদ জয়নুল আবেদীন জুবাইর । প্রকাশনায় : ছিরাতুল মুস্তাকীম প্রকাশনী, কুঞ্জে সোলেমান , এন.এম.সি হাউস , খাজা রোড , চান্দগাঁও , চট্টগ্রাম । প্রকাশকাল : ১২ রবিউল আউয়াল - ১৪১৯ হিজরি ; ৭ জুলাই ১৯৯৮ খ্রিস্টাব্দ ।</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==
<references/>
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
{{মুসলিমদের ছুটির দিনসমূহ}}