বাংলাদেশে মাছ ধরা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Mrb Rafi (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
Mrb Rafi (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৩ নং লাইন:
ভারতীয় সমুদ্রে একেবারে উপকূলবর্তী অঞ্চল হওয়ায় বাংলাদেশ [[বঙ্গোপসাগর]]ে বিপুল পরিমাণ সামুদ্রিক সম্পদের অধিকারী। বাংলাদেশের প্রায় {{রূপান্তর|41000|sqmi|km2}} এর অর্থনৈতিক অঞ্চল রয়েছে, যা দেশটির আয়তনের ৭৩%। অন্যদিকে বিপুল পরিমাণ জনসংখ্যাসম্পন্ন বাংলাদেশ একটি ক্ষুদ্র ও উন্নয়নশীল দেশ। পূর্বে বাংলাদেশের মানুষেরা স্থলজ আমিষের উপর অধিক নির্ভরশীল ছিল। কিন্তু শিল্পায়ন ও নগরায়নের ক্রমাগত প্রক্রিয়া সীমিত স্থল এলাকাই অধিগ্রহণ করে ফেলছে। তাই এখন বিস্তৃত বঙ্গোপসাগরের সমুদ্রগর্ভে উৎপাদিত আমিষ ছাড়া দেশটির চাহিদা পূরণের খুব বেশি উপায় অবশিষ্ট নেই।
বাংলাদেশীদের খাবারের ৮০ শতাংশের বেশি আমিষ আসে মাছ থেকে। ১৯৭০অর্থবছরে মোট জাতীয় উৎপাদনের ৬শতাংশ আসে মৎস্যখাত থেকে, যা তৎকালীন আধুনিক শিল্প উৎপাদনের থেকে প্রায় ৫০ শতাংশ বেশি। অধিকাংশ বাণিজ্যিক মাৎস্যজীবীরাই নিম্নবর্ণের [[হিন্দু]] যাঁরা অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার জন্য আদিম এবং বিপজ্জনক সব শর্তের অধীনে কাজ করে থাকে। তাঁরা তাঁদের কাজে অনেক বেশি দক্ষ ও উদ্ভাবনী। তাঁদের কিছু অংশ আবার [[ভোঁদড়]]ের সাহায্য নিয়ে থাকেন, যেগুলো পানির নিচে সাঁতার কেটে, মৎস্যজীবীদের জালের অভিমুখে মাছ তাড়িয়ে নিয়ে এসে (অবশ্য তারা পুরষ্কার হিসেবে শিকারের কিছু অংশ পেয়ে থাকে) অনেকটা রাখালের মতো দায়িত্ব পালন করে থাকে। স্থানীয় চাহিদা পূরণে সাধারণত মিঠাপানির মাছই বেশি ব্যবহৃত হয়। <ref name=CountryStudy>{{cite book |date=1989 |editor1-last=Heitzman |editor1-first=James |editor2-last=Worden |editor2-first=Robert |chapter=Fisheries |chapter-url=http://countrystudies.us/bangladesh/73.htm |title=Bangladesh: A Country Study |url=http://countrystudies.us/bangladesh/ |location=Washington, D.C. |publisher=Federal Research Division, Library of Congress |pages=128–129}}</ref>
 
==চিংড়ি উৎপাদন==
১৯৮৭ এর শেষের দিকে বাংলাদেশে [[চিংড়ি]] চাষ ও নিয়ন্ত্রণ পদ্ধতি তুলনামূলকভাবে অনগ্রসর ও প্রতি হেক্টরে উৎপাদনও যথেষ্ট কম ছিল। ১৯৮০ এর শেষের দিকে প্রায় সব ক্ষেত্রেই বাণিজ্যিক চিংড়িচাষ চিংড়ির বৈজ্ঞানিক নিবিড় উৎপাদনব্যবস্থার পরিবর্তে শিকার করে করা হতো। কৃষকরা চাষের জন্য মূলত প্রাকৃতিক চিংড়ির পোনা ও পরিণত চিংড়ির ওপরই নির্ভরশীল ছিল। এগুলো হয় পুকুরে [[জোয়ার|জোয়ারের]] পানিবদলের সময় চিংড়ি আটকিয়ে নতুবা স্থানীয় মোহনা থেকে অথবা সরাসরি পুকুরে সংরক্ষণের মাধ্যমে সংগ্রহ করা হয়। এতে খুবই অনগ্রসর প্রযুক্তির ব্যবহার থাকা সত্ত্বেও চিংড়ি উৎপাদন ১৯৮০ এর মাঝামাঝি সময়ে হিমায়িত সমুদ্রিক পণ্য বাণিজ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছে।<ref name=CountryStudy/> বাংলাদেশে চিংড়ি উৎপাদন বাণিজ্য নিম্ন গুণগতমান ও নিম্ন মূল্যের কারণে ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে।.<ref name=IFPRI>{{cite web |url=http://ageconsearch.umn.edu/bitstream/16555/1/fo031009.pdf |title=Case Study: The Shrimp Export Industry in Bangladesh |last1=Cato |first1=James C. |last2=Subasinge |first2=S. |date=September 2003 |editor-last=Unnevehr |editor-first=Laurian J. |work=Food Safety in Food Security and Food Trade |series=2020 Vision Focus |publisher=International Food Policy Research Institute |location=Washington, DC |format=PDF |access-date=27 April 2012 |quote=}}</ref>