স.ম আলাউদ্দীন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Wikipediansouravhalder (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
Wikipediansouravhalder (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
১৬ নং লাইন:
 
==জীবনী==
'''স.ম আলাউদ্দীন''' নগরঘাটা ইউনিয়নে [[তালা উপজেলা]] মিঠাবাড়ী গ্ৰামে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি এসএসসি পাশ‌ করেন ১৯৬২ সালে এবং এইচএসসি পাস করেন ১৯৬৪ সালে। ১৯৬৭-১৯৭৫ সালে [[বি এল কলেজ]] থেকে বিএ ও [[রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়]] থেকে এম এ পাস করেন। পরবর্তীতে ১৯৬৭ সালে প্রথম ছাত্রলীগের যোগদান করেন। এরপর থেকে তিনি রাজনীতিতে জড়িয়ে যান।পরবর্তী সময়ে তিনি মুক্তিযুদ্ধে বিশাল অবদান রাখেন।তিনি [[অস্ত্র]] সরবরাহ এবং অস্ত্র প্রশিক্ষণ নিয়োজিত ছিলেন।এরপর থেকে তিনি মুক্তিযুদ্ধে অবদান রাখা শুরু করেন।অস্ত্র প্রশিক্ষণ এর সাথে সাথে তিনি এই মহান মুক্তিযুদ্ধে যুদ্ধ করেন। তিনি এই মহান মুক্তিযুদ্ধে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন।এই মহান মুক্তিযুদ্ধে স্বাধীন হওয়ার পরে তার জেলা সাতক্ষীরাই গণমানুষের উন্নয়নের স্বার্থে তিনি বিশেষ অবদান রেখেছেন।তিনি বিভিন্ন শাখা এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সভাপতি ছিলেন। তার সাথে সাথে তিনি আওয়ামী লীগের সভাপতি ছিলেন এবং সাতক্ষীরা উন্নয়নের লক্ষ্যে তিনি কিছু প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করেন।সাতক্ষীরা উন্নয়নের লক্ষ্যে তিনি আজীবন সংগ্রাম করে গিয়েছেন।
'''স.ম আলাউদ্দীন'''নগরঘাটা ইউনিয়নে [[তালা উপজেলা]] জন্মগ্রহণ করেন।
 
তালা উপজেলার মিঠাবাড়ী গ্রামে তার বাড়ি। পিতা-মরহুম সৈয়দ আলী সরদার। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে তালা কলারোয়া নির্বাচনী এলাকা থেকে প্রাদেশিক সদস্য নির্বাচীত হন। এরপর কয়েক বার তালা উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদকসহ বিভিন্ন পদে অধিষ্ঠিত হন। বর্ণাঢ্য রাজনৈতিক জীবনে একাধিকবার কারাবরণ করেন। ১৯৭১ সালে মহান মুক্তিযুদ্ধে তিনি অংশগ্রহণ করেন এবং দেশের স্বাধীনতা রক্ষার্থে অগ্রণী ভূমিকা পালন করেন। তিনি ছিলেন বাঙালি জাতীয়তাবাদের প্রতিষ্ঠা ও গণমানুষের মৌলিক অধিকার প্রতিষ্ঠায় তিনি আজীবন সংগ্রাম করে গেছেন। তাঁর অকাল মৃত্যুতে সাতক্ষীরাবাসীর অপূরণীয় ক্ষতি হয়েছে আমৃত্যু যা সবাইকে বহণ করে যেতে হবে। ১৯৯৬ সাল থেকে ২০১০ সময়ের ব্যবধানে কেটেছে অনেক বছর আজও আলাউদ্দীন হত্যার বিচার হয়নি। ‘বিচারের বাণী নিভৃতে কাঁদে’ মরহুম আলাউদ্দীন ভাই যে দলের নেতা ছিলেন সেই দল সরকারে থাকা অবস্থায় তিনি খুন হন। তিনি শুধু রাজনৈতিক নেতা ও সমাজ কর্মী নন তিনি ছিলেন একজন সাংবাদিকও। দীর্ঘ ২৩ বছর সাংবাদিক সমাজ এই ঘৃণিত বরবর হত্যার বিচার দাবী করে মাঠে রয়েছে। স.ম আলাউদ্দীন ঘুরে বেড়িয়েছেন শহর থেকে গ্রাম কখনো মটর সাইকেল, আবার কখনও পায়ে হেঁটে। সাধারণ মানুষের কথা তিনি শুনেছেন কারোর অভাব, অভিযোগের কথা গুলো তিনি ভাল ভাবে শুনতেন মাটি ও মানুষের সাথে তার ছিল নিবিড় সম্পর্ক। এই মানুষটির মৃত্যুতে আজ তারা শোকাহত মর্মাহত।
 
==শিক্ষা==