অমৃতবাজার পত্রিকা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Gotitbro (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
২৪ নং লাইন:
}}
 
'''''অমৃতবাজার পত্রিকা''''' হল [[ভারত|ভারতীয়]] একটা অন্যতম প্রাচীন বাংলা ভাষার [[সংবাদপত্র|দৈনিক]] [[সংবাদপত্র]]। মূলত [[বাংলা লিপি|বাংলা লিপিতে]] প্রকাশিত,<ref name="agent">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.tribuneindia.com/2003/20030102/nation.htm#11|শিরোনাম=Amrita Bazar Patrika may be relaunched|শেষাংশ=Gupta|প্রথমাংশ=Subhrangshu|তারিখ=2 January 2003|কর্ম=[[The Tribune (Chandigarh)|The Tribune]]|সংগ্রহের-তারিখ=2006-12-28}}</ref> এটা প্রথম দ্বিভাষিক থেকে [[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি]] বিন্যাসে বিবর্তিত হয়ে [[কলকাতা]] এবং অন্যান্য স্থান যেমন [[কটক]], [[রাঁচি]] এবং [[এলাহাবাদ]] থেকে প্রকাশিত হয়েছিল।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=Registrar of Newspapers for India |ইউআরএল=https://rni.nic.in/ |সংগ্রহের-তারিখ=২৯ অক্টোবর ২০১৯ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20150313012936/https://rni.nic.in/ |আর্কাইভের-তারিখ=১৩ মার্চ ২০১৫ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref> এই সংবাদপত্র প্রথম প্রকাশিত হওয়ার ১২৩ বছর পর ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দে এর প্রকাশনা বন্ধ করে দেওয়া হয়,<ref name="ABCIND">{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://www.indiatoday.in/magazine/society-the-arts/media/story/19910715-debts-kill-123-year-old-english-daily-amrita-bazar-patrika-815485-19ff91-07-15|শিরোনাম=Debts kill 123-year-old English daily Amrita Bazar Patrika|শেষাংশ=Banerjee|প্রথমাংশ=Ruben|তারিখ=15 July 1991|সংগ্রহের-তারিখ=24 September 2018|প্রকাশক=India Today}}</ref>
 
১৮৬৮ খ্রিস্টাব্দের ২০ ফেব্রুয়ারি অমৃতবাজার পত্রিকা প্রথম প্রকাশিত হয়। [[ব্রিটিশ ভারত]] সময়ে [[বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি|বেঙ্গল প্রেসিডেন্সির]] [[যশোর জেলা|যশোর জেলার]] [[মাগুরা জেলা|মাগুরার]] (অধুনা [[বাংলাদেশ]]) ধনী ব্যবসায়ী হরি নারায়ণ ঘোষের পুত্রদ্বয় শিশির ঘোষ এবং মতি লাল ঘোষ এই সংবাদপত্র শুরু করেছিলেন। হরি নারায়ণ ঘোষের স্ত্রী অমৃতময়ীর নামে এই পরিবার একটি বাজার তৈরি করেছিল। শিশির ঘোষ এবং মতি লাল ঘোষ প্রথমে একটা সাপ্তাহিক পত্র হিসেবে ''অমৃতবাজার পত্রিকা'' প্রকাশ করতে শুরু করেন। এই পত্রিকা প্রথম সম্পাদনা করেছিলেন মতিলাল ঘোষ, যাঁর প্রথাগত কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা ছিলনা। [[সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়|সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের]] তত্ত্বাবধানে প্রকাশিত ''বেঙ্গলি'' পত্রিকার প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে গড়ে উঠে এটা নিজের পাঠককুল তৈরী করেছিল।<ref>''Political Agitators in India, A Confidential Report'', pp. 15, Available in Digitized form on Archives.org, contributed by Library of University of Toronto, Digitized for Microsoft Corporation by Internet Archive in 2007, provided by University of Toronto, accessed on 8 June 2009 and link at https://archive.org/details/politicalagitato00slsnuoft</ref> শিশির ঘোষের অবসর নেওয়ার পর তদ্বীয় পুত্র তুষার কান্তি ঘোষ তাঁর স্থলাভিষিক্ত হন এবং ১৯৩১ থেকে ১৯৯১ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত পরবর্তী ষাট বছর সম্পাদনা করে পত্রিকাটি পরিচালনা করেন।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=https://apnews.com/4db3a17ced7793bb6c774707a733e334|শিরোনাম=Tushar Kanti Ghosh, Independence Crusader, Dies at 96|ওয়েবসাইট=AP NEWS|সংগ্রহের-তারিখ=2019-10-17}}</ref>
৫১ নং লাইন:
==সংরক্ষণ==
[[File:Hopkinson & Cope - Printing Press - Amritamoyee - Information Revolution Gallery - National Science Centre - New Delhi 2014-05-06 0763.JPG|thumb|এই হপকিনসন ও কপ প্রেসটি অমৃতবাজার পত্রিকার জন্য ব্যবহৃত হয়েছিল। এখন এটি নয়াদিল্লির [[জাতীয় বিজ্ঞান কেন্দ্র, দিল্লি|জাতীয় বিজ্ঞান কেন্দ্রে]] রয়েছে।]]
১৯৫০-এর পূর্বে প্রকাশিত পাঠ্য উদ্ধার করার প্রয়াসে 'বিপন্ন আর্কাইভ প্রকল্প'-এর অংশ হিসাবে, [[সেন্টার ফর স্টাডিজ ইন সোশ্যাল সায়েন্সেস, কলকাতা]] ২০১০ সালে পুরানো সংবাদপত্রগুলিকে (এবিপি এবং যুগান্তর) নিরাপদে সংরক্ষণ এবং পুণরুদ্ধারের জন্য ডিজিটালকরণের প্রকল্প গ্রহণ করে।<ref>[http://www.bl.uk/about/policies/endangeredarch/2009/bhattacharya.html Retrieval of two major and endangered newspapers : CSSSC] {{webarchiveওয়েব আর্কাইভ |urlইউআরএল=https://web.archive.org/web/20110206154347/http://www.bl.uk/about/policies/endangeredarch/2009/bhattacharya.html |dateতারিখ=6 February 2011 }}</ref> পত্রিকাটির সংরক্ষণগুলি [[নেহেরু স্মৃতি যাদুঘর ও গ্রন্থাগার]], দিল্লিতে পাওয়া যায় এবং ২০১১ সালে গ্রন্থাগারটি কর্তৃক পত্রিকাটির এক লক্ষেরও বেশি চিত্র ডিজিটালকরণ করা হয় ও তা অনলাইনে উপলব্ধ।<ref>{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি |titleশিরোনাম=Nehru Memorial library digitised |urlইউআরএল=http://articles.timesofindia.indiatimes.com/2011-05-28/delhi/29594300_1_nmml-digitization-project-archives |workকর্ম=[[The Times of India]] |dateতারিখ=28 May 2011}}</ref> এবং কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের দক্ষিণ এশীয় শিক্ষা কেন্দ্রেও এগুলি পাওয়া যায়।
 
==তথ্যসূত্র==