জহা চাউল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
১৫ নং লাইন:
}}
'''জহা চাউল''' হচ্ছে ছোট বা মধ্যম আকারের
২০০৭ সালে প্ৰথম জাৰ্মানী, যুক্তরাজ্য ও সুইজারল্যান্ডে ১৭ মেট্ৰিক টন জহা চাউল রপ্তানি করা হয়। কিন্তু ২০০৮ সালের এপ্ৰিলে বাসমতি চাল বাদে অন্য চাউলের রপ্তানিতে কেন্দ্ৰীয় সরকার নিষেধাজ্ঞা জারি করার জন্য অসম ৩৩ মেট্ৰিক টন জহা চাউলের রপ্তানির চুক্তি বাতিল করে। ২০১১ সালে এই নিষেধাজ্ঞা উঠিয়ে নেওয়া হয়।<ref name="HINDU">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://www.thehindu.com/news/national/other-states/retaining-the-aroma/article4614451.ece | শিরোনাম=Retaining the aroma | প্রকাশক=The Hindu | তারিখ=14 April 2013 | সংগ্রহের-তারিখ=5 December 2015 | লেখক=Sushanta Talukdar}}</ref>
২৮ নং লাইন:
অসমের প্ৰায় ২০,০০০ হেক্টর কৃষিভূমিতে জহা ধান চাষ করা হয় এবং রাজ্যটিতে বছরে প্ৰায় ৩০,০০০ মেট্ৰিক টন জহা চাউল উৎপাদিত হয়।<ref name="HINDU" />
অসমের অধিকাংশ অঞ্চলে করা ধানচাষের মত<ref name="XALI">{{ওয়েব উদ্ধৃতি | ইউআরএল=http://as.vikaspedia.in/agriculture/AsomarKhetisamuh/9b69be9b29bf-9a79be9a8-99a9aa9f19be9f0-9aa9be99b9a4-9989be9819b9-9969c79a49bf | শিরোনাম=শালি ধান তোলার পর ঘাস চাষ | প্রকাশক=as.vikaspedia.in | সংগ্রহের-তারিখ=15 December 2015}}</ref> জহাধানের চাষও দ্বি-রোপণ পদ্ধতিতে করা হয়। সাধারণত জৈষ্ঠ-আষাঢ় মাসে বীজতলায় ছড়িয়ে শ্রাবণ-ভাদ্র মাসে এই চারা জমিতে বোনা হয় এবং অঘ্রাণ-পৌষ মাসে তোলা হয়। ভারতীয় কৃষি পদ্ধতির কালভিত্তিক ভাগসমূহের দিক থেকে (শালিধান, আহুধান, বাওধান ও বড়োধান) জহা ধানকে শালিধানে অন্তৰ্ভুক্ত করা যায়। চালের প্ৰকারের ভিত্তিতে জহা
==প্ৰকার==
|