নীলরতন ধর: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
→‎শিক্ষকতা ও কর্মজীবন: পাতাটি যোগ করা হল
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৮ নং লাইন:
 
১৯১৯ খ্রিস্টাব্দে লণ্ডন হতে ফিরে আই.ই.এস নির্বাচিত হয়ে এলাহাবাদ ম্যুর সেন্ট্রাল কলেজের রসায়ন বিভাগের প্রধান হিসাবে যোগ দেন। তাঁর জীবনের বিখ্যাত কাজ Induced and photochemical reaction. আজীবন গবেষণার কাজে লিপ্ত থেকেছেন। ৯৪ বৎসর বয়সেও তাঁর প্রিয় বিষয় Nitrogen Fixation নিয়ে গবেষণায় রত ছিলেন। তাঁর মৌলিক গবেষণা পত্রের সংখ্যা ছয় শতেরও বেশি। পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনারারি ডক্টরেট এবং এস.এ. হিল ও জি. হিল স্মৃতি পুরস্কার পেয়েছেন । নোবেল পুরস্কার কমিটিতে ১৯৩৮, ১৯৪৭ ও ১৯৫২ খ্রিস্টাব্দে রসায়ন বিভাগে বিচারক ছিলেন। ভারতীয় বিজ্ঞান একাডেমীর তিনি অন্যতম প্রতিষ্ঠাতা ।
 
==বিজ্ঞানের প্রসারে অবদান==
 
এলাহাবাদে ইণ্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সোশ্যাল সায়েন্স এর বাড়িটির জন্য তিনি ২০ লক্ষ টাকা ব্যয় করেন। এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয় পরে ১৯৪৯ খ্রিস্টাব্দে নীলরতন ধরের প্রথমা স্ত্রী বিজ্ঞানী সেইলা (শিলা) ধরের মৃত্যুর পর তাঁর নামাঙ্কিত করে। অত্যন্ত মিতব্যয়ী জীবনযাপন করতেন। বিজ্ঞান গবেষণার জন্য বহু অর্থ দান কলেছেন। আচার্য্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়ের নামে অধ্যাপক পদ ও আচার্য্য জগদীশচন্দ্র বসুর নামে লেকচারার পদ সৃষ্টি জন্য ১ লক্ষ টাকা দিয়েছেন। চিত্তরঞ্জন সেবাসদনকে ১ লক্ষ টাকা এবং এ ছাড়া তাঁর ৭ বছরের সম্পূর্ণ বেতন এলাহাবাদ বিশ্ববিদ্যালয়কে দান করেছেন । ভারত সরকার তাঁকে 'পদ্মশ্রী' খেতাব দিতে চাইলে তিনি তা বিনয়ের সঙ্গে প্রত্যাখান করেন ।
 
==রচিত গ্রন্থসমূহ==
* আমাদের খাদ্য
* জমির উর্বরতা বৃদ্ধির উপায়
* নিউ কনসেপশন ইন বায়ো-কেমিস্ট্রি
* ইনফ্লুয়েন্স অফ লাইট ইন সাম বায়ো-কেমিক্যাল প্রসেস
 
==তথ্যসূত্র==
 
অঞ্জলি বসু সম্পাদিত সংসদ বাঙালি চরিতাভিধান (দ্বিতীয় খণ্ড) চতুর্থ সংস্করণ তৃতীয় মুদ্রণ । ISBN : 978-81-7955-292-6(Vol..II)