ধর্মের বিবর্তনীয় উৎস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২১ নং লাইন:
 
[[Stephen Jay Gould|স্টিফেন জে গুল্ড]] এর প্রস্তাবনা অনুযায়ী বিবর্তনীয় পটভূমিকায় যখন বৃহত্তর মস্তিষ্ক গড়ে উঠে পরে এবং হোমিনিডের সদস্যরা নিজের মৃত্যু সম্পর্কে ভাবতে সক্ষম হয়, তখন টিকে থাকার লড়াইয়ে সাভানার শিকারীরা একতাবদ্ধ হবার প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে। আর এরই ধারাবাহিকতায় ধর্মের উদ্ভব ঘটে।<ref>{{cite book|author1=Stephen Jay Gould|author2=Paul McGarr|author3=Steven Peter Russell Rose|title=The richness of life: the essential Stephen Jay Gould|chapter-url=https://books.google.com/books?id=yfXJhKmp1wUC|year=2007|publisher=W. W. Norton & Company|isbn=978-0-393-06498-8|pages=232–233|chapter=Challenges to Neo-Darwinism and Their Meaning for a Revised View of Human Consciousness}}</ref>
 
লগ, ত্রিকোণমিতি বেসিক। স্থানাঙ্ক জ্যামিতি, ভেক্টর।
 
===যন্ত্রের ব্যবহার===
২৮ ⟶ ২৬ নং লাইন:
পরিলক্ষিত হয়েছে। অর্থাৎ, গাছের ডালকে মই হিসেবে ব্যবহার করতে পারলে তারা যে পালিয়ে যেতে সমর্থ হবে, এমনটা শিম্পাঞ্জি পূর্ব থেকেই অনুমান করতে পেরেছিল। শিম্পাঞ্জি তার প্রজাতির সদস্যদের মৃতদেহকে ঘিরে শোক করার জন্য বহুল পরিচিত। শুধু তাই না, সূর্যাস্তের মতো নান্দনিক দৃশ্য শিম্পাঞ্জিকে অবলোকন করতে দেখা যায়। এসব কিছুই ধর্ম অথবা আধ্যাত্মিকতাকে অনুভব করার অন্যতম সূচক।<ref>{{cite news| url=https://www.independent.co.uk/environment/nature/can-an-ape-learn-to-be-human-2332047.html | location=London | work=The Independent | first=Steve | last=Connor | title=Can an ape learn to be human? | date=August 5, 2011}}{{unreliable source?|date=September 2015}}</ref>
মানুষ এবং শিম্পাঞ্জির কার্যকারণ নিয়ে বোধের গভীরতার মধ্যে রয়েছে পার্থক্য। প্রাণীতে ধী/বোধের গভীরতার বিষয়টি নির্ভর করে তার প্রিফ্রন্টাল কর্টেক্সের আকারের উপরে। প্রিফ্রন্টাল কর্টেক্সের আকার যত বড়, বোধের গভীরতা তত বেশি।<ref>{{cite journal | pmc=3190564 | pmid=22013351 | doi=10.4103/0973-1229.33001 | volume=6 | issue=1 | title=Neurobiology of spirituality | year=2008 | journal=Mens Sana Monogr | pages=63–80 | last1 = Mohandas | first1 = E}} {{unreliable source?|date=September 2015}}</ref>
 
===ভাষার ক্রমবিকাশ===
{{See also|Origin of language|Myth and religion}}
একজন থেকে অপরজনে প্রেরিত হয় ধর্মের ন্যায় এরূপ বিষয়গুলোর ক্ষেত্রে ভাষার মত কিছু প্রতীক বিশিষ্ট ব্যবস্থার প্রয়োজন হয়। [[Philip Lieberman|ফিলিপ লাইবারম্যানের]] মতে "মানব ধর্মের ভাবনা এবং নৈতিক চেতনা সম্পুর্ণভাবে ভাষাগত-বোধের উপর নির্ভরশীল।"<ref name="lieberman"/> এই পূর্বানুমান থেকে বিজ্ঞান লেখক [[Nicholas Wade|নিকোলাস ওয়াড]] উদ্ধৃতি দেন:
:"বিশ্বের সকল সমাজে দেখা যাওয়া আচার আচরণের একটি হলো ধর্মাচরণ; যা ৫০ হাজার বছর আগে আফ্রিকা থেকে মানুষ যখন বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পরছিল, তার পূর্ব থেকে এখনো বিদ্যমান। যদিও ধর্মীয় প্রথায় নৃত্য এবং সুরের ব্যবহার লক্ষণীয় কিন্তু পবিত্র বাণীকে উদ্ধৃত করার জন্য ধর্মকে অনেক বেশি বাচনিক হতে হয়। যদি তাই হয়, তবে ধর্মের যে আধুনিক রূপ আমরা দেখি, ভাষার উদ্ভবের পূর্বে এ ধর্মের অস্তিত্ব থাকা কখনো সম্ভব না। বিভিন্ন অনুকল্প থেকে ধারণা করা হয়, মানুষ আফ্রিকা থেকে ছড়িয়ে পরার পূর্বেই আধুনিক ভাষার রূপরেখা সংক্ষিপ্ত পরিসরে অর্জিত হয়ে গিয়েছিল। যদি ধর্ম আধুনিক সুষ্পষ্টভাবে উচ্চারিত ভাষার বিবর্তনের উপর নির্ভরশীল হয়, তবে ৫০ হাজার বছর পূর্বেই সংক্ষিপ্ত পরিসরে হলেও আধুনিক ধর্মেরও উদ্ভব ঘটেছিল।"<ref name="wade">*"[[Nicholas Wade|Wade, Nicholas]] – ''Before The Dawn, Discovering the lost history of our ancestors''. Penguin Books, London, 2006. p. 8 p. 165" {{ISBN|1-59420-079-3}}</ref>
 
==ধর্মের বিবর্তনীয় উৎস==