কবীন্দ্রবচনসমুচ্চয়: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৭ নং লাইন:
কবীন্দ্রবচনসমুচ্চয় গ্রন্থে সংস্কৃত ভাষায় ধ্রুপদী কবিদের সঙ্গে সমকালীন কবিদের রচনা অন্তর্ভুক্ত করা হয়। এই সংকলনে একদিকে যেমন রয়েছে প্রাচীন কবি [[কালিদাস]] ও [[ভবভূতি|ভবভূতির]] রচনা। অন্যদিকে তেমনই রয়েছে সমকালীন বিশিষ্ট ও অর্বাচীন কবিদের শ্লোকও। এঁরা হলেন বন্দ্য তথাগত, গৌড় অভিনন্দ, মধুশীল, রতিপাল প্রমুখ। অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতে, “...তাঁদের মধ্যে কারো কারো নাম দেখে বাঙালি মনে হচ্ছে।” <ref>''বাংলা সাহিত্যের ইতিবৃত্ত'', প্রথম খণ্ড, অসিতকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়, মডার্ণ বুক এজেন্সী প্রাইভেট লিমিটেড, [[কলকাতা]], ষষ্ঠ সংস্করণ, [[২০০৬]], পৃ.৫২</ref>
 
ডক্টর নীহাররঞ্জন রায়ের মতে, এই সংকলনে ১১১ জন কবির মোট ৫২৫টি শ্লোক সংকলিত। <ref>''বাঙ্গালীর ইতিহাস : আদি পর্ব'', নীহাররঞ্জন রায়, দে’জ পাবলিশিং, কলকাতা, চতুর্থ সংস্করণ, অগ্রহায়ণ, ১৪১০ বঙ্গাব্দ, পৃ.৫৮৫</ref> ডক্টর সুকুমার সেনের মতে ''কবীন্দ্রবচনসমুচ্চয়'' গ্রন্থে মোট ২২৩ জন কবির শ্লোক সংকলিত <ref>''বঙ্গভূমিকা'', সুকুমার সেন, পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি, কলকাতা, আকাদেমি সংস্করণ, [[১৯৯৯]], পৃ.১৬১</ref><ref>''বঙ্গভূমিকা'', সুকুমার সেন, পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি, কলকাতা, আকাদেমি সংস্করণ, [[১৯৯৯]], পৃ.১৭৩</ref> এবং এঁরা অনেকেই [[পাল রাজবংশ|পাল রাজাদের]] সমসাময়িক। তিনি শ্লোকগুলির রচয়িতাদের একটি সংক্ষিপ্ত তালিকাও দিয়েছেন। তাঁর মতে এঁরা হলেন, “অভিনন্দ, কুমুদাকর-মতি (পাণ্ডুভূমি বিহারের মহাপণ্ডিত), চক্রপাণি (দত্ত?), জিতারি-নন্দী, জ্ঞানশ্রী-মিত্র (অতীশের সমসাময়িক), ধর্মদাস, বুদ্ধাকর-গুপ্ত (জগদ্দল বিহারের মহাপণ্ডিত?), মনোবিনোদ, যোগেশ্বর, ধর্মপাল (রাজা?), রাজ্যপাল (রাজা বা রাজপুত্র), লডহচন্দ্র (রাজা শ্রীচন্দ্রের পৌত্র), বসুকল্প (দত্ত), বীর্যমিত্র, বাক্‌কূট, শ্রীধর-নন্দী, সঙ্ঘশ্রী (রাজগুরু), সুবিনীত (শ্রীচন্দ্রের সভাকবি), ইত্যাদি।” <ref>''বঙ্গভূমিকা'', সুকুমার সেন, পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি, কলকাতা, আকাদেমি সংস্করণ, [[১৯৯৯]], পৃ.১৬১</ref>
 
=== বসুকল্প ===