ঢাকা মেডিকেল কলেজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Salim Khandoker (আলোচনা | অবদান)
লিংক সংযোজন
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
TowfiqSultan (আলোচনা | অবদান)
Added
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৪৪ নং লাইন:
১৯৪৬ সালে সকল বর্ষেই শিক্ষার্থী ভর্তি হয়। তবে ১ম বর্ষের নামকরণ করা হয় কে-৫, একই ভাবে ২য় বর্ষের কে-৪, ৩য় বর্ষকে কে-৩, ৪র্থ বর্ষকে কে-২ এবং ৫ম বর্ষকে কে-১ হিসেবে অভিহিত করা হয়। ১ম বর্ষ ব্যতীত অন্য সকল বর্ষে ছাত্ররা কলকাতা মেডিকেল কলেজ হতে মাইগ্রেশন করে ঢাকা মেডিকেল কলেজে আসে। এর পিছনে অন্যতম বড় কারণ ছিল ৪৭ এর দেশ বিভাগ। বর্তমান শিক্ষার্থীদের প্রায় অর্ধেকই ছাত্রী হলেও শুরুর দিনগুলোতে কোন ছাত্রী ছিল না। ঢাকা মেডিকেল কলেজের প্রতিটি ব্যাচের নামেই রয়েছে K। এই K যে কে তার কিন্তু সুনির্দিষ্ট ব্যাখ্যা কোথাও পাওয়া যায়নি। ফলশ্রুতিতে বিভিন্ন মতবাদ প্রচলিত রয়েছে। কারও মতে K [[ইংরেজি ভাষা|ইংরেজি বর্ণমালার]] একাদশ বর্ণ নির্দেশ করে তৎকালীন [[ভারতীয় উপমহাদেশ|ভারতীয় উপমহাদেশের]] একাদশ মেডিকেল কলেজকে। আবার কারও মতে K এসেছে Kalcutta (যদিও Calcutta লিখা হত আর বর্তমানে Kolkata লিখা হয়) এর আদ্যাক্ষর থেকে। কারণ প্রথম দিককার অনেক ছাত্রই কলকাতা মেডিকেল কলেজ থেকে মাইগ্রেশন করে এসেছিল।
 
<br />
=== প্রারম্ভিক পরিস্থিতি ===
 
=== প্রম্ভিরিস্থিতি ===
ঢাকা মেডিকেল কলেজ গঠনের প্রাক্কালে স্থাপিত কমিটির প্রধান ডব্লিউ জে ভারজিন এর উপরেই ন্যস্ত হয় ঢাকা মেডিকেল কলেজের পরিচালনার গুরুদায়িত্ব। শুরুতে [[শারীরস্থান|এনাটমি]] ও [[ফিজিওলজি]] ডিপার্টমেন্ট না থাকায় ঢাকা মেডিকেল কলেজের শিক্ষার্থীদের মিটফোর্ড মেডিকেল স্কুলে ক্লাস করতে হত। একমাস পর এনাটমি বিভাগের অধ্যাপক ''পশুপতি বসু'' এবং ফিজিওলজি বিভাগে অধ্যাপক ''হীরালাল সাহা'' শিক্ষক হিসেবে যোগদানের পর হাসপাতালে ২২ নং ওয়ার্ডে ক্লাস শুরু হয়। তখন ছিল না কোন লেকচার গ্যালারি বা ডিসেকশান হল। ১৯৫৫ সালে কলেজ ভবন স্থাপনের পর সেই অভাব পূরণ হয়।