ইয়াঙ্গুন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
১ নং লাইন:
 
{{Infobox settlement
|official_name = ইয়াঙ্গুন
১১৩ ⟶ ১১২ নং লাইন:
 
== জনসংখ্যা ==
ইয়াঙ্গুন বার্মায় এখন পর্যন্ত সর্বাধিক জনবহুল শহর যদিও এর জনসংখ্যার আকারের অনুমানিক পরিমাণ বিস্তৃতভাবে পরিবর্তিত হয়। সমস্ত জনসংখ্যার পরিসংখ্যান অনুমান ভিত্তিক যেহেতু ১৯৮৩ সাল থেকে বার্মায় কোনও সরকারি জরিপ করা হয়নি। জাতিসংঘের একটি অনুমান ২০১০ সালে শহরের জনসংখ্যা ৪.৩৫ মিলিয়ন, তবে ২০০৯ সালের মার্কিন স্টেট ডিপার্টমেন্টের অনুমান অনুযায়ী জনসংখ্যা ৫.৫ মিলিয়ন ছাড়িয়েছে।<ref name=usdos>{{citeওয়েব webউদ্ধৃতি | urlইউআরএল=https://2009-2017.state.gov/r/pa/ei/bgn/35910.htm | titleশিরোনাম=Background note: Burma | accessdateসংগ্রহের-তারিখ=6 March 2010 | publisherপ্রকাশক=US Department of State | archiveআর্কাইভের-urlইউআরএল=https://web.archive.org/web/20170122194342/https://2009-2017.state.gov/r/pa/ei/bgn/35910.htm | archiveআর্কাইভের-dateতারিখ=22 January 2017 | url-status=dead }}</ref> মার্কিন পররাষ্ট্র দফতরের অনুমান সম্ভবত প্রকৃত সংখ্যার কাছাকাছি যেহেতু জাতিসংঘের সংখ্যাটি একটি সরলরেখার অভিক্ষেপ এবং এটি গত দুই দশকে শহরের সীমা সম্প্রসারণকে বিবেচনায় নেয় নাই বলে মনে হয়। ১৯৪৮ সালের পরে এই শহরের জনসংখ্যা তীব্রভাবে বৃদ্ধি পেয়েছিল যেহেতু দেশের অন্যান্য অঞ্চল থেকে বহু লোক (মূলত আদিবাসী বার্মিজ) উত্তর ওকল্কালপা, দক্ষিণ ওক্কালাপ, এবং থেকেটায় নতুন নির্মিত উপগ্রহ শহরগুলোতে এবং ১৯৯০ এর দশকে পূর্ব ডাগন, উত্তর ডাগন এবং দক্ষিণে স্থানান্তরিত হয়েছে। অভিবাসীরা নেটওয়ার্কিংয়ের উদ্দেশ্যে ইয়াঙ্গুনে তাদের আঞ্চলিক সমিতি (যেমন মান্ডলে অ্যাসোসিয়েশন, মাওলামায়িং অ্যাসোসিয়েশন ইত্যাদি) প্রতিষ্ঠা করেছিল। দেশটির প্রশাসনিক রাজধানী নাইপিদোয় স্থানান্তরের সরকারের সিদ্ধান্তটি ইয়াঙ্গুন থেকে এক অজানা সংখ্যক বেসামরিক কর্মচারীকে দূরে সরিয়ে দিয়েছে।
 
ইয়াঙ্গুন হল দেশের সর্বাধিক জাতিগতভাবে বৈচিত্র্যময় শহর। যদিও দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের আগে ভারতীয়রা সামান্য সংখ্যাগরিষ্ঠতা তৈরি করেছিল, আজ, জনসংখ্যার বেশিরভাগই বার্মীয় (বর্মণ) বংশোদ্ভূত। ভারতীয় / বাংলাদেশী বার্মিজ এবং চীনা বার্মিজের বৃহত জনগোষ্ঠী বিশেষত ঐতিহ্যবাহী শহরতলির আশেপাশে বিদ্যমান। রাখাইন এবং ক্যারেন সম্প্রদায়ের লোকও প্রচুর সংখ্যক এ শহরে রয়েছে।
 
বার্মিজ হল শহরের প্রধান ভাষা। ইংরেজি এখন পর্যন্ত শিক্ষিত শ্রেণীর পছন্দের দ্বিতীয় ভাষা। সাম্প্রতিক বছরগুলিতে, বিদেশের চাকরির সুযোগের সম্ভাবনা কিছু লোককে অন্য ভাষা অধ্যয়নের জন্য প্ররোচিত হয়েছে: ম্যান্ডারিন চাইনিজ সর্বাধিক জনপ্রিয়, এর পরে জাপানি এবং ফরাসী ভাষা রয়েছে।<ref name=lang>{{Citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি| titleশিরোনাম=Language training centres open doors to new worlds| urlইউআরএল=http://www.mmtimes.com/feature/edu/edu002.htm| dateতারিখ=14 May 2007| author1লেখক১=Kyaw Soe Linn| author2লেখক২=Phyo Wai Kyaw| lastauthoramp=yes| workকর্ম=The Myanmar Times| accessসংগ্রহের-dateতারিখ=1 January 2009| archiveআর্কাইভের-urlইউআরএল=https://web.archive.org/web/20080720094651/http://www.mmtimes.com/feature/edu/edu002.htm| archiveআর্কাইভের-dateতারিখ=20 July 2008| url-status=dead| df=dmy-all}}</ref>
 
ইয়াঙ্গুনে প্রচলিত প্রাথমিক ধর্মগুলি হল বৌদ্ধধর্ম, ইসলাম, খ্রিস্টান ও হিন্দু ধর্ম। শ্বেডগন প্যাগোডা শহরের একটি বিখ্যাত ধর্মীয় নিদর্শন
 
== অর্থনীতি ==
ইয়াঙ্গুন হল দেশের বাণিজ্য, শিল্প, রিয়েল এস্টেট, মিডিয়া, বিনোদন এবং পর্যটন কেন্দ্রের প্রধান কেন্দ্র। শহরটি জাতীয় অর্থনীতির প্রায় এক পঞ্চমাংশ অবদান রাখে। ২০১০-২০১১ অর্থবছরের সরকারি পরিসংখ্যান অনুসারে, ইয়াঙ্গুন অঞ্চলের অর্থনীতির আকার ছিল ৮.৯৩ ট্রিলিয়ন কেয়াট বা জাতীয় জিডিপির ২৩%।<ref name=mt->{{citeসংবাদ newsউদ্ধৃতি | titleশিরোনাম=Yangon Region govt facing K22b budget black hole | urlইউআরএল=http://www.mmtimes.com/2011/news/600/news60002.html | author1লেখক১=Kyaw Hsu Mon | author2লেখক২=Yadana Htun | lastauthoramp=yes | dateতারিখ=7 November 2011 | workকর্ম=The Myanmar Times | accessসংগ্রহের-dateতারিখ=9 March 2012 | archiveআর্কাইভের-urlইউআরএল=https://web.archive.org/web/20130617115438/http://www.mmtimes.com/2011/news/600/news60002.html | archiveআর্কাইভের-dateতারিখ=17 June 2013 | url-status=dead | df=dmy-all }}</ref>
 
== তথ্যসূত্র ==