পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
103.77.138.240 (আলাপ)-এর সম্পাদিত 3798778 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত |
|||
১৮ নং লাইন:
| seat_type =সদর দপ্তর
| seat = [[মেদিনীপুর]]
| parts_type = [[ভারতের তহসিল
| parts_style = para
| p1 =
২৯ নং লাইন:
| population_density_km2 = auto
| demographics_type1 = জনসংখ্যার উপাত্ত
| demographics1_title1 =[[ভারতে সাক্ষরতা
| demographics1_info1 =৭৯.০৪%
| demographics1_title2 = লিঙ্গ অনুপাত
৩৬ নং লাইন:
| leader_name =
| leader_title1 = [[লোকসভা | লোকসভা কেন্দ্রগুলি]]
| leader_name1 =[[মেদিনীপুর লোকসভা কেন্দ্র
| leader_title2 = [[বিধানসভা | বিধানসভা কেন্দ্রগুলি]]
| leader_name2 = [[দাঁতন বিধানসভা কেন্দ্র|দাঁতন]], [[কেশিয়ারি বিধানসভা কেন্দ্র|কেশিয়ারি
| timezone1 = [[ভারতীয় প্রমাণ সময়
| utc_offset1 = +০৫:৩০
| registration_plate =
| blank_name_sec1 =[[ভারতীয় সড়ক যোগাযোগ
| blank_info_sec1 = [[জাতীয় সড়ক ৬ (ভারত)
| blank_name_sec2 = গড় বার্ষিক বৃষ্টিপাত
| blank_info_sec2 = ২,১১১ এমএম
৫৫ নং লাইন:
== ভূগোল ==
===সংক্ষিপ্ত বিবরণ===
পশ্চিমবঙ্গের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে অবস্থিত পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা ২০০২ সালের ১ জানুয়ারী ভারতের তৎকালীন বৃহত্তম জেলা [[মেদিনীপুর জেলা]]র বিভাজনের মাধ্যমে নির্মিত হয়। এই বিভজনের পরে জেলার ভৌগলিক অঞ্চলের আয়তন হয় ৯,২৯৫.২৮ বর্গ কিমি এবং এটি দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা জেলার পরে রাজ্যের দ্বিতীয় বৃহৎ জেলা। ২০১১ সালের হিসাবে দক্ষিণ ২৪-পরগনা (৫.৮২ মিলিয়ন) এবং মুর্শিদাবাদ (৫.১৩ মিলিয়ন) এর পরে গ্রামীণ জনসংখ্যার (৪.৪৮ মিলিয়ন) দিক দিয়ে এটি তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে। এটি ২০১১ সালের হিসাবে জেলাতে বসবাসকারী উপজাতির জনসংখ্যার শতাংশের (১৪.৮৭%) দিক থেকে জলপাইগুড়ি (১৮.৮৭), পুরুলিয়া (১৮.২৭%) এবং দক্ষিণ দিনাজপুর (১৬.১২%) পরে চতুর্থ অবস্থানে রয়েছে।<ref name="geography">{{
বিস্তৃতভাবে বলতে গেলে, জেলার দুটি প্রাকৃতিক বিভাগ রয়েছে। বাঁকুড়া থেকে বালাসোর পর্যন্ত এনএইচ ১৪ এবং এনএইচ ১৬ (পুরাতন নম্বর এনএইচ ৬০) জেলাকে দুই ভাগে বিভক্ত করে এবং এই জাতীয় সড়ক দুটি মোটামুটি ভাবে দুটি প্রাকৃতিক বিভাগের মধ্যে বিভাজক রেখা। এই রাস্তার পূর্বদিকে মাটি উর্বর পলল এবং অঞ্চল সমতল এবং পশ্চিমে, ছোটা নাগপুর মালভূমি ধীরে ধীরে লাল হয়ে যায়, যা ল্যাটারাইট শিলা এবং মাটি দিয়ে একটি কৃষিকাজে অনউপযোগী অঞ্চল তৈরি করে। জেলাতে ভূপ্রকৃতি পশ্চিমে ঘন শুকনো পাতলা বন থেকে পূর্বের প্রাকৃতিক জলাভূমিতে পরিবর্তিত হয়।<ref name="geography"/>
|