অপারেশন হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা |
আফতাবুজ্জামান (আলোচনা | অবদান) সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
২ নং লাইন:
| conflict = অপারেশন হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টাল
| partof = [[বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ]]
| image = Sectors of Bangladesh Liberation War (bn).svg
| caption = মুক্তিযুদ্ধের সেক্টরসমূহের মানচিত্র
| date =
১৪ নং লাইন:
মেজর খালেদ মোশাররফ<br>মেজর এটিএম হায়দার<br>'''ক্র্যাক প্লাটুন'''
| commander2 = [[চিত্র:Flag of the Pakistani Army.svg|20px]] [[লেফটেনেন্ট জেনারেল]] এ এ কে নিয়াজী
| strength1 = '''[[মুক্তিবাহিনী]],<br>[[ক্র্যাক প্লাটুন|ক্র্যাক প্লাটুনের]] কমান্ডোগণ'''
| strength2 = '''[[পাকিস্তান সেনাবাহিনী]]''':<br>১৪শ পদাতিক সৈন্যদল<br>৯ম পদাতিক সৈন্যদল<br>১৬শ পদাতিক সৈন্যদল<br>৩৯তম অ্যাড-হক পদাতিক সৈন্যদল<br>৩৬তম অ্যাড-হক পদাতিক সৈন্যদল<br>৯৭তম স্বাধীন পদাতিক সৈন্যদল<br>৪০তম সেনা লজিস্টিক ব্রিগেড<br>৪র্থ বিমানবাহিনী উপদল<br>[[বিশেষ সেবা দল]]<br>[[পাকিস্তান নৌবাহিনী]]<br>[[পাকিস্তান মেরিন কর্পস]]<br>[[পাকিস্তান বিমান বাহিনী]]'''
২৩ নং লাইন:
== ক্র্যাক প্লাটুন প্রতিষ্ঠা ও আক্রমণের প্রস্তুতি ==
১৯৭১ সালের জুনে [[বিশ্ব ব্যাংক]] পূর্ব পাকিস্তানের অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য প্রতিনিধি দল প্রেরণ করে। পাকিস্তান সরকারের গণমাধ্যম পাকিস্তানের অবস্থা স্থিতিশীল এবং স্বাভাবিক বলে দাবি করছিল। মুক্তিবাহিনীর সেক্টর কমান্ডার [[মেজর খালেদ মোশাররফ]] বিশেষ সেনা কমান্ডো মোতায়নের পরিকল্পনা করেন। অভিযানে দায়িত্বপ্রাপ্ত দলের দায়িত্ব ছিল [[ঢাকা]]য় কমান্ডো আক্রমণ চালিয়ে পাকিস্তানিদের মধ্যে ভয় সৃষ্টি করা। পূর্ব পাকিস্তানের অবস্থা অস্বাভাবিক এটা প্রমাণ করাই ছিল অভিযানের প্রধান উদ্দেশ্য। তারওপর পাকিস্তান এই সময়ে বিশ্ব ব্যাংকের থেকে অর্থায়ন আশা করছিল। মূলত বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধিদের প্রকৃত অবস্থা বোঝানো এবং অর্থায়ন বন্ধ করাই ছিল পরিকল্পনার উদ্দেশ্য।<ref name="Mosharraf">{{cite book |last=
== অভিযান পরিচালনা ==
১৯৭১ সালের শুরুর দিকে মেজর খালেদ মোশাররফ এবং মেজর এটিএম হায়দার ক্র্যাক প্লাটুনের কমান্ডোদের ঢাকা শহরে প্রেরণ করেন। ঢাকায় পৌঁছে কমান্ডটা শহরে একটি অভিযানের পরিকল্পনা করেন। তারা প্রথমে হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালকে তাদের লক্ষবস্তুতে পরিণত করে। কেননা তখন বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধি দল পূর্ব পাকিস্তানের অবস্থা পর্যবেক্ষণের জন্য ঢাকায় অবস্থান করছিল। পাকিস্তান সরকার তাদেরকে বোঝাতে চাইছিল যে পূর্ব পাকিস্তানের অবস্থা স্বাভাবিক। কিন্তু পূর্ব পাকিস্তানের অবস্থা যে স্বাভাবিক নয় বিশ্বকে এটা দেখানোর সুযোগ পায় মুক্তিবাহিনী। অভিযানের প্রধান উদ্দেশ্য ছিল বিশ্বব্যাংকের প্রতিনিধি দল এবং শরণার্থী বিষয়ক জাতিসংঘের হাইকমিশনের প্রধান প্রিন্স সদরুদ্দিন আগা খানকে পাকিস্তানের জান্তা সরকারের অর্থায়ন থেকে বিরত রাখা।<ref name=":0" />
১৯৭১ সালের ৯ জুন কমান্ডোরা ঢাকায় হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে প্রথম আক্রমণ করে। কমান্ডোরা একটি গাড়ি ব্যবহার করে হোটেলের সামনে অবস্থান করছিল। তারা [[এনার্জা]] গ্রেনেড, [[বেয়োনেট]] এবং [[সাব-মেশিনগান]] ব্যবহার করছিল। কমান্ডো [[মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া]] মায়া প্রথম গ্রেনেড নিক্ষেপ করেন। বাদল নামের অন্য আরেকজন কমান্ডো দ্বিতীয় গ্রেনেড নিক্ষেপ করেন এবং তৃতীয়টি নিক্ষেপ করেন জিয়া। চতুর্থ এবং পঞ্চম গ্রেনেডটিও মায়া নিক্ষেপ করেছিলেন। এটি ছিল আক্রমণ এবং পলায়ন
== তথ্যসূত্র ==
৩৬ ⟶ ৩৫ নং লাইন:
[[বিষয়শ্রেণী:১৯৭১-এ বাংলাদেশ]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ]]
[[বিষয়শ্রেণী:বাংলাদেশের সামরিক ইতিহাস]]
|