বাংলা ভাষা আন্দোলন: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][অপরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
২৬ নং লাইন:
আবার এদিকে ১৯৩৭ সালে মোহাম্মদ আলী জিন্নাহ প্রস্তাব করে ও সেটার বিরোধিতা করেন বাঙালিদের নেতা [[শেরে বাংলা এ.কে. ফজলুল হক]] এটার বিরোধিতা করেন। কিন্তু আবার বিতর্কটি শুরু হয় যখন পাকিস্তান নামক রাষ্ট্রের জন্ম নিশ্চিত হয়। ১৯৪৭ সালের ১৭ই মে তারিখে খলীকুজ্জমান ও জুলাই মাসে [[আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়|আলীগড় বিশ্ববিদ্যালয়]]ের উপাচার্য [[জিয়াউদ্দিন আহমেদ|ডক্টর জিয়াউদ্দিন আহমেদ]] [[উর্দু]]কে পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা করার প্রস্তাব প্রদান করেন। এই প্রস্তাবের বিরুদ্ধে ছিলেন [[ডক্টর মুহাম্মাদ শহীদুল্লাহ]] ও [[মুহাম্মদ এনামুল হক]]সহ বেশ ক'জন বুদ্ধিজীবী প্রবন্ধ লিখে প্রতিবাদ জানান৷ ১৯৪৭ সালের ডিসেম্বর মাসে কারাচীতে অনুষ্ঠিত এক শিক্ষা সম্মেলনে [[উর্দু]] পাকিস্তানের রাষ্ট্র ভাষা করার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয় যার ফলে বাংলায় শুরু হয় তীব্র প্রতিবাদ৷
 
১৯৪৮ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি পাকিস্তান গণপরিষদ সদস্য [[ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত]] গণপরিষদে উর্দু ও ইংরেজীর পাশাপাশি বাংলা ব্যবহারের দাবি জানান। তার দাবি অগ্রাহ্য হয় ফলে ২৬ ও ফেব্রুয়ারি ঢাকায় ধর্মঘট পালিত হয়। ২ মার্চ ২। মার্চ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে "সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা সংগ্রাম পরিষদ" পুনর্গঠিত হয়েছিল৷ এবং ১১ মার্চ সাধারণ ধর্মঘট পালিত হয় এবং বাংলা ভাষা দাবি দিবস ঘোষণা দেওয়া হয়। ১৯৪৮ সালের ৪ জানুয়ারি প্রতিষ্ঠিত পূর্ব পাকিস্তানের মুসলিম ছাত্রলীগ এই কর্মসূচি পালনে বিশিষ্ট ভুমিকা পালন করে।
 
[[শেখ মুজিব]], [[শামসুল হক]], [[অলি আজাদ]]সহ ৬৯ জনকে গ্রেপ্তার করলে ঢাকায় ১৩-১৫ মার্চ ধর্মঘট পালিত হয়। এ অবস্থায় বাধ্য হয়ে পুর্ব পাকিস্তানের মুখ্যমন্ত্রী [[খাজা নাজিমুদ্দিন]] ১৫ই মার্চ ৮ দফা চুক্তিতে স্বাক্ষর করেন। চুক্তিগুলো ছিল-