ইসলামি সাহিত্য: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই
সম্পাদনা সারাংশ নেই
৪ নং লাইন:
"আদাব" ({{lang-ar|أدب}}) নামে একটি শব্দ রয়েছে, বর্তমানে সাহিত্য বোঝাতে এ শব্দটি ব্যবহার করা হলেও, আগে একজন জ্ঞানী লোককে সংস্কৃত ও পরিশুদ্ধ ব্যক্তি হিশেবে সমাজে উতরাতে হলে যা যা জানা লাগতো তাকে আদাব বলতো। আদাব বলতে তাই বুঝায় একজন নাগরিক ভদ্রলোকের সামাজিকভাবে গ্রহীত নৈতিকতা ও মূল্যবোধ, তাই আদাব বলতে আসলে ইসলামের আইনে উল্লেখিত আদাবকেও বুঝাতে পারে। <ref name="Issa J. Boullata 2011">ইসা জে বুলাটা, আবদ রাব্বির 'দ্য ইউনিক নেকলেস: আল-ইকদ আল-ফারিদ'- এ 'অনুবাদকের ভূমিকা', ইসলামিক সভ্যতার দুর্দান্ত বই, ৩ বালাম (পঠন: গারনেট, ২০০৭-২০১১), পৃ. xiii.</ref> সাম্প্রতিকভাবে ইসলামের সাম্প্রতিক সাহিত্য রাজনীতি দ্বারা এর প্রভাবকে লেখায় আনা হয়েছে। <ref>{{Cite web|url=https://www.academia.edu/5200828/The_Novelization_of_Islamic_Literatures_Introduction|title=The Novelization of Islamic Literatures: Introduction|website=www.academia.edu|access-date=2016-03-23}}</ref><ref>{{Cite web|url=https://www.academia.edu/9213368/Introduction_to_my_book_Nationalism_Islam_and_World_Literature_Sites_of_confluence_in_the_writings_of_Mahmud_al-Masadi|title=আমার বইয়ের ভূমিকা: জাতীয়তাবাদ, ইসলাম ও বিশ্বসাহিত্য|website=www.academia.edu|access-date=2016-03-23}}</ref>
 
ইসলামী সাহিত্যের কালকে মূলত চারভাগে ভাগ করা যায়-
 
১) রাশিদী এবং উমাইয়াদ যুগ (৬২২-৭৫০ খ্রিস্টাব্দ / ১-১৩২ হিজরি)।
২) আব্বাসীয় যুগ (৭৫০-১২৫৮ খ্রিস্টাব্দ/ ১৩২-৬৫৬ হিজরি)
৩) তুর্কি যুগ (১২৫৮-১৭৯৮ খ্রিস্টাব্দ / ৬৫৬-১২১৩ হিজরি)।
৪) নবজাগরণের সময়কাল, বিশেষত আঠারো শতকের শেষ থেকে আজ অবধি।
<ref> تاريخ الأدب العربي(আরবী সাহিত্যের ইতিহাস), হান্না ফখৌরী: পৃষ্ঠা ৪৬, দ্বিতীয় সংস্করণ </
==তথ্যসূত্র==