চতুরঙ্গ (চলচ্চিত্র): সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
৮২ নং লাইন:
''চতুরঙ্গ'' ছায়াছবিতে সংগীতের ভূমিকা বিশেষভাবে উল্লেখনীয়। এই ছবিতে মোট ১৭টি গান ও খণ্ডগান ব্যবহৃত হয়েছে। সংলাপের সঙ্গে সাযুজ্য রেখে সৃষ্টি করা হয়েছে ছবিটির আবহসংগীত। তবে বিশেষভাবে যা লক্ষনীয় তা হল, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের উপন্যাস অবলম্বনে নির্মিত উপন্যাস হলেও এই ১৭টি গানের মধ্যে মাত্র তিনটি [[রবীন্দ্রসংগীত]] ও একটি রবীন্দ্রসংগীতের সুরের এসরাজবাদন। এর মধ্যে একটি গান (''আমার প্রাণের মাঝে সুধা আছে'') গুঞ্জনের সুরে ও সাফকত আমানত আলী গীত সুফি গান ''আল্লাহ্ কে নূর'' ছবিটিতে থিম গানের আকারে ব্যবহৃত হয়েছে। ''আমার প্রাণের মাঝে সুধা আছে'' এবং ''আলো যে আজ গান করে মোর প্রাণে গো'' গানদুটি গেয়েছেন পরমা বন্দ্যোপাধ্যায়। [[কবীর সুমন]] গেয়েছেন তৃতীয় রবীন্দ্রসংগীত ''মাটির বুকের মাঝে বন্দী যে জল''। এছাড়া বিশেষভাবে উল্লেখ করা যায় আলীর গাওয়া অপর সুফি গান ''মউলা তেরে বিনা'', [[জ্ঞানদাস]] রচিত ''রূপ লাগি আঁখি ঝুরে'' ও [[গোবিন্দদাস কবিরাজ]] রচিত ''নীরদ নয়নে'' পদাবলি কীর্তন দুটি। ব্যবহৃত হয়েছে বাউল, গাজন ইত্যাদি লোকঅঙ্গের গানও।
 
=== ''চতুরঙ্গ'' ছায়াছবিতে গানের তালিকা ===
{| class="wikitable"
|-