যিশু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
২৬ নং লাইন:
খ্রিস্টানরা বিশ্বাস করেন যে, বিশ্বে যিশুর একটি “স্বতন্ত্র গুরুত্ব” রয়েছে।<ref>{{বই উদ্ধৃতি |শিরোনাম= Christianity: A Very Short Introduction|সংস্করণ= |শেষাংশ= Woodhead|প্রথমাংশ= Linda |বছর= 2004|প্রকাশক= Oxford University Press |অবস্থান= Oxford|আইএসবিএন= |পাতাসমূহ= n.p.}}</ref> খ্রিস্টীয় মতবাদের অন্তর্ভুক্ত বিশ্বাসগুলির মধ্যে রয়েছে [[পবিত্র আত্মা (খ্রিস্টধর্ম)|পবিত্র আত্মার]] প্রভাবে যিশুর গর্ভে প্রবেশ এবং [[মেরি, যিশুর মা|মেরি]] নাম্নী [[যিশুর কুমারীগর্ভে জন্ম|এক কুমারীর গর্ভে জন্ম]], যিশুর বিভিন্ন [[যিশুর অলৌকিক কার্যাবলি|অলৌকিক কার্য]] সম্পাদন, চার্চ প্রতিষ্ঠা, [[খ্রিস্টধর্মে প্রতিকার|প্রতিকার]] বিধানার্থে আত্মত্যাগ স্বরূপ ক্রুশারোহণে মৃত্যু, [[যিশুর পুনর্জীবন লাভ|মৃত অবস্থা থেকে পুনর্জীবন লাভ]], সশরীরে [[স্বর্গ (খ্রিস্টধর্ম)|স্বর্গে]] [[যিশুর স্বর্গারোহণ|আরোহণ]], এবং ভবিষ্যতে তার [[দ্বিতীয় আগমন|পুনরাগমনে]] বিশ্বাস।{{sfn|Grudem|1994|pp=568–603}} অধিকাংশ [[খ্রিস্টধর্মে যিশু|খ্রিস্টানই বিশ্বাস করেন, যে যিশু]] ঈশ্বরের সঙ্গে মানুষের পুনর্মিলন ঘটানোর শক্তি রাখেন। [[নাইসিন ধর্মমত]] অনুসারে, যিশু [[শেষ বিচার|মৃতদের বিচার করবেন]]।<ref>{{বিশ্বকোষ উদ্ধৃতি |শেষাংশ=Wilhelm |প্রথমাংশ=Joseph |শিরোনাম=The Nicene Creed |বিশ্বকোষ=The Catholic Encyclopedia |খণ্ড=11 |প্রকাশক=Robert Appleton Company |তারিখ=1911 |ইউআরএল=http://www.newadvent.org/cathen/11049a.htm }}</ref> এই বিচারকার্য সম্পাদিত হবে হয় তাদের [[মৃতের পুনর্জীবন লাভ#খ্রিস্টধর্ম|শারীরিক পুনর্জীবন লাভের]] [[অন্তর্বর্তী অবস্থা|আগে]] অথবা [[খ্রিস্টীয় নশ্বরত্ব|পরে]]।<ref name = "Oxford Companion"/><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | প্রথমাংশ = James | শেষাংশ = Tabor | প্রকাশক = UNCC | ইউআরএল = https://clas-pages.uncc.edu/james-tabor/ancient-judaism/death-afterlife-future/ | শিরোনাম = What the Bible Says About Death, Afterlife, and the Future}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি| শেষাংশ = Hoekema|প্রথমাংশ= Anthony A. |বছর=1994 |শিরোনাম= The Bible and the Future | প্রকাশক= Eerdmans Publishing | পাতাসমূহ = 88–89}}</ref> এই ঘটনাটি [[খ্রিস্টীয় শেষবিচারবাদ|খ্রিস্টীয় শেষবিচারবাদে]] যিশুর দ্বিতীয় আগমনের সঙ্গে যুক্ত।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম = Systematic Theology, Volume 2, Second Edition: Biblical, Historical, and Evangelical | প্রথমাংশ= James L. |শেষাংশ= Garrett |প্রকাশক= Wipf and Stock Publishers |বছর= 2014 | ইউআরএল = https://books.google.com/books?id=WZEhBQAAQBAJ&lpg=PA766&dq=resurrection%20before%20after%20second%20coming&pg=PA766#v=onepage&q&f=false |পাতা= 766}}</ref> যদিও কেউ কেউ বিশ্বাস করেন যে, ত্রাণকর্তা রূপে যিশুর ভূমিকা মৃত্যুপরবর্তী জীবনের তুলনায় অনেকাংশেই [[খ্রিস্টীয় জীবনবাদ|জীবনবাদমূলক]] বা [[সামাজিক সুসমাচার|সমাজমূলক]]।<ref>{{বই উদ্ধৃতি| শিরোনাম =The Concise Dictionary of Christian Theology |প্রকাশক = Baker Books |বছর = 2001 |প্রথমাংশ= Millard J. |শেষাংশ= Erickson | পাতা= 95}}</ref> অল্প কয়েকজন উল্লেখযোগ্য ধর্মতত্ত্ববিদ বলেছেন যে, যিশু একটি [[বিশ্বজনীন পুনর্মিলন]] ঘটাবেন।<ref>[[Richard Bauckham]], [http://www.theologicalstudies.org.uk/article_universalism_bauckham.html "Universalism: a historical survey"], ''[[Themelios]]'' 4.2 (September 1978): 47–54.</ref> খ্রিস্টানদের অধিকাংশই যিশুকে [[ত্রয়ী (খ্রিস্টধর্ম)|ত্রয়ীর]] তিন জন [[ব্যক্তি (ধর্মতত্ত্ব)#খ্রিস্টীয় ধর্মতত্ত্ব|ব্যক্তির]] দ্বিতীয় ব্যক্তিত্ব [[ঈশ্বরপুত্র|ঈশ্বরপুত্রের]] [[অবতার (খ্রিস্টধর্ম)|অবতার]] রূপে পূজা করেন। খ্রিস্টানদের একটি সংখ্যালঘু [[খ্রিস্টীয় সম্প্রদায়|অংশ]] [[অ-ত্রয়ীবাদ|সম্পূর্ণত বা অংশত ত্রয়ীবাদকে অশাস্ত্রীয় বলে প্রত্যাখ্যান করে]]।
 
[[ইসলামে যিশু|ইসলাম ধর্মে]] যিশুকে (ইসলামে তিনি [[ঈসা]] নামে পরিচিত) [[ইসলাম ধর্মে ঈশ্বর|ঈশ্বরের]] তথা [[আল্লাহ্|আল্লাহর]] গুরুত্বপূর্ণ একজন [[ইসলামের পয়গম্বর|নবী]] ও মসিহ বলে মনে করা হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল =http://www.usc.edu/org/cmje/religious-texts/quran/verses/004-qmt.php#004.157|শিরোনাম =Quran 3:46-158|তারিখ =|সংগ্রহের-তারিখ =|ওয়েবসাইট =|প্রকাশক =|শেষাংশ =|প্রথমাংশ =|আর্কাইভের-ইউআরএল =https://web.archive.org/web/20150501064500/http://www.usc.edu/org/cmje/religious-texts/quran/verses/004-qmt.php#004.157#004.157|আর্কাইভের-তারিখ =১ মে ২০১৫|অকার্যকর-ইউআরএল =হ্যাঁ}}</ref><ref name="CEI"/><ref>{{বই উদ্ধৃতি |শেষাংশ=Siddiqui |প্রথমাংশ=Mona |শিরোনাম=Christians, Muslims, and Jesus |প্রকাশক=Yale University Press |বছর=2013 |লেখক-সংযোগ = Mona Siddiqui |ইউআরএল=https://books.google.com/books?id=L-fRe-18OcIC&printsec=frontcover&dq=Christians,+Muslims,+and+Jesus&hl=en&sa=X&ved=0ahUKEwi8n4b2yZ7OAhWC6SYKHR6tBeIQ6AEIJDAB#v=onepage&q=Christians%2C%20Muslims%2C%20and%20Jesus&f=false}}</ref> [[মুসলমান|মুসলমানেরা]] বিশ্বাস করেন যে, যিশু ছিলেন শাস্ত্র আনয়নকারী নবী তথা [[রাসূল]]। তিনি কুমারীগর্ভে জন্মগ্রহণ করেছিলেন। তবে তারা যিশুকে ঈশ্বরপুত্র মনে করেন না। [[কুরআন]] অনুসারে, যিশু নিজে কোনওদিন নিজের ঈশ্বরত্ব দাবি করেননি।<ref name="Morgan" /> অধিকাংশ মুসলমানেরমুসলমানদের মতে, যিশু ক্রুশবিদ্ধ হননি। ঈশ্বর তাকে সশরীরে স্বর্গে তুলে নিয়েছিলেন। [[ইহুদি ধর্ম]] বিশ্বাস করে না যে, যিশুই সেই মসিহ যাঁর সম্পর্কে ভবিষ্যদ্বাণী করা হয়েছিল। ইহুদিদের মতে, ক্রুশে যিশুর মৃত্যুই প্রমাণ করে যে [[ঈশ্বর]] তাকে প্রত্যাখ্যান করেছিলেন। তারা যিশুর পুনর্জীবন লাভের ঘটনাটিকে একটি খ্রিস্টীয় কিংবদন্তি মনে করেন।<ref name="JE1906">{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল = http://www.jewishencyclopedia.com/articles/8616-jesus-of-nazareth|শিরোনাম = Jesus of Nazareth|তারিখ = |সংগ্রহের-তারিখ = |ওয়েবসাইট = Jewish Encyclopedia|প্রকাশক = |শেষাংশ = Jacobs|প্রথমাংশ = Joseph|শেষাংশ২ = Kohler|প্রথমাংশ২ = Kaufmann|শেষাংশ৩ = Gottheil|প্রথমাংশ৩ = Richard|শেষাংশ৪ = Krauss|প্রথমাংশ৪ = Samuel}}</ref>
 
== আরও দেখুন ==
'https://bn.wikipedia.org/wiki/যিশু' থেকে আনীত