স্বরাজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Justgourab (আলোচনা | অবদান)
বিষয়বস্তু যোগ.
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Habibshohag123 (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
১ নং লাইন:
[[ভারত উপমহাদেশ]] তথা [[বঙ্গ|বাংলার]] রজনৈতিক ইতিহাসে স্বরাজদল গঠন একটি গুরুত্বপূর্ণ পদক্ষেপ। মহাত্না[[মহাত্মা গান্ধী]] ১৯২২ সালে [[অসহযোগ আন্দোলন]] প্রত্যাহার করে নিলে কংগ্রেসের একদল ত্যাগী ও বিপ্লবী নেতা [[ভারত|ভারতের]] স্বাধীনতা সংগ্রামের সেই সংকটময় মূহুর্তে আন্দোলনের নতুন কর্মসূচিকে সামনে রেখে একটি বিকল্প প্লাটফর্ম হিসেবে স্বরাজ দল গঠন করে।১৯২২-১৯২৫ সাল পর্যন্ত এ দলটি ভারতের রাজনীতিতে বেশ কিছু নতুন ধারা চালু করে।
 
==স্বরাজ দল গঠনের পটভূমি:==
 
১.অসহযোগ আন্দোলন প্রত্যাহার পরবর্তী রাজনৈতিক শূন্যতা:১৯২২ সারের ১২ ফেব্রুয়ারি গান্ধীজী অসগযোগ আন্দোলন প্রত্যাহার করলে সারা দেশে একটি রাজনৈতিক শূন্যতার সৃষ্টি হয়।গান্ধীজীহয়। গান্ধীজী, [[চিত্তরঞ্জন দাশ|চিত্তরঞ্জন দাশসহ]] অনেক নেতাই কারারুদ্ধ থাকায় রাজনীতিতে ঘোরতর অনিশ্চয়তার দেখা দেয়।মানুষদেয়। মানুষ এ সময় ছিল আন্দোলনমুখী।গান্ধীরআন্দোলনমুখী। গান্ধীর সঙ্গে চিত্তরঞ্জন,[[মতিলাল নেহেরু]] প্রমুখ নেতাদের মতবিরোধ তখন থেকেই চরম রুপ নেয়।কংগ্রেসেরনেয়। কংগ্রেসের বিভিন্ন অধিবেশনে স্বরাজ প্রতিষ্ঠার মত ও পথ নিয়ে দ্বিধাবিভক্তি লক্ষ্য করা যায়।
 
২.কংগ্রেসের বঙ্গীয় প্রাদেশিক সম্মেলন:[[কলকাতা|কলকাতায়]] ১৯২০ সালে কংগ্রেসের অধিবেশনে মহাত্মা গান্ধী পরিষদে প্রবেশের বিপক্ষে অবস্থান নেন।অন্যদিকেনেন। অন্যদিকে আলীপুর জেলে বন্দি থাকাকালেই চিত্তরঞ্জন দাশ ব্যবস্থাপক পরিষদে যোগদান করে সরকারের বিরুদ্ধে অসহযোগের কর্মসূচির রুপরেখা প্রণয়ন করেন।একরেন। এ পরিকল্পনায় আইনসভা, স্বশাসিত সংস্থার নির্বাচন বয়কট না করে অংশগ্রহণের মাধ্যমে সরকারের কার্যক্রম অচল করে দেয়ার মাধ্যমে স্বরাজ আন্দোলনকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার প্রস্তাব ছিল। ১৯২২ সালের মে মাসে [[চট্টগ্রাম|চট্টগ্রামে]] অনুষ্ঠিত কংগ্রেসের বঙ্গীয় প্রাদেশিক সম্মেলনে সভানেত্রী রুপে দেশবন্ধু চিত্তরঞ্জনের স্ত্রী বাসন্তী দেবী তার স্বমীর দেয়া প্রস্তাবের যৌক্তিকতা তুলে ধরেন।চিত্তরঞ্জনধরেন। চিত্তরঞ্জন ও মতিরাল নেহেরু জুন মাসে কারামুক্ত হয়ে এ প্রস্তাবের পক্ষে জনমত গঠনে আত্মনিয়োগ করেন।কংগ্রেসেরকরেন। কংগ্রেসের নেতাদের মধ্যে [[হাকিম আজমল খান]], বিটল ভাই,প্যাটেল,জয়াকার প্রমুখ এ মতের সমর্থক ছিলেন।
 
৩.লক্ষ্মৌ অধিবেশন:কংগ্রেসের লক্ষ্মৌ অধিবেশনে কংগ্রেসের নেতুবৃন্দ মতভেদ আবার মাথাচাড়া দিয়ে ওঠে।রাজাগোপালচারীওঠে। রাজাগোপালচারী,ডা,. আনসারি ও কস্তুরীঙ্গ আয়েঙ্গার বর্জনের ওপর জোড় দেন।অন্যদিকেদেন। অন্যদিকে চিত্তরঞ্জন, মতিলাল,আজমল আন্দোলন চারিয়ে যাওয়ার পক্ষে মত দেন।
 
৪.গয়া অদিবেশন:এ বিরোধের নিষ্পত্তি হয় ১৯২২ সালের ডিসেম্বর মাসে গয়ায় কংগ্রেসের অধিবেশনে।এরঅধিবেশনে। এর সভাপতি ছিলেন স্বয়ং চিত্তরঞ্জন।
 
[[বিষয়শ্রেণী:হিন্দস্বরাজ]]
 
হিন্দস্বরাজ:ইহা গান্ধিজীর নিজ স্বরাজের প্রতি দৃষ্টিভঙ্গী নিয়ে রচিত একটি বই। যা তিনি নিজেই গুজরাটি ভাষায় লিখেছিলেন। যা পরবর্তীকালে অন্যান্য ভাষায়ও অনুবাদ করা হয়।
 
[[বিষয়শ্রেণী:হিন্দস্বরাজ]]