মহাত্মা গান্ধী: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
[অপরীক্ষিত সংশোধন] | [অপরীক্ষিত সংশোধন] |
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা |
ব্যাকরণ ঠিক করা হয়েছে ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা |
||
২০ নং লাইন:
'''মোহনদাস করমচাঁদ গান্ধী''' ({{lang-gu|મોહનદાસ કરમચંદ ગાંધી}} {{অডিও|Hi-Mohandas Karamchand Gandhi pronunciation 1.oga|উচ্চারণ}}(মোহনদাস কর্মচন্দ গান্ধী) বা '''মহাত্মা গান্ধী''' (২রা অক্টোবর, ১৮৬৯ - ৩০শে জানুয়ারি, ১৯৪৮) অন্যতম প্রধান ভারতীয় [[রাজনীতিবিদ]], [[ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলন|ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনের]] অগ্রগামী ব্যক্তিদের একজন এবং প্রভাবশালী আধ্যাত্মিক নেতা। তিনি ছিলেন [[সত্যাগ্রহ]] আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা। এর মাধ্যমে স্বৈরশাসনের বিরুদ্ধে জনসাধারণের অবাধ্যতা ঘোষিত হয়েছিল। এ আন্দোলন প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল অহিংস মতবাদ বা দর্শনের উপর এবং এটি ছিল ভারতীয় স্বাধীনতা আন্দোলনের অন্যতম চালিকা শক্তি, সারা বিশ্বে মানুষের স্বাধীনতা এবং অধিকার পাওয়ার আন্দোলনের অন্যতম অনুপ্রেরণা।
গান্ধী ভারতে এবং বিশ্ব জুড়ে ''মহাত্মা'' (''মহান আত্মা'') এবং ''বাপু'' (''বাবা'') নামে পরিচিত। ভারত সরকারীভাবে তার সম্মানার্থে তাকে ভারতের [[জাতির জনক]] হিসেবে ঘোষণা করেছে । [[২রা অক্টোবর]] তার জন্মদিন ভারতে [[গান্ধী জয়ন্তী]] হিসেবে যথাযোগ্য মর্যাদায় জাতীয় ছুটির দিন হিসেবে পালিত হয়। ২০০৭ সালের ১৫ই জুন [[জাতিসংঘ|জাতিসংঘের]] সাধারণ সভায় ২রা অক্টোবর-কে ''আন্তর্জাতিক অহিংস দিবস'' হিসেবে ঘোষণা
একজন শিক্ষিত ব্রিটিশ [[আইনজীবী]] হিসেবে, গান্ধী প্রথম তার অহিংস শান্তিপূর্ণ নাগরিক আন্দোলনের মতাদর্শ প্রয়োগ করেন [[দক্ষিণ আফ্রিকা|দক্ষিণ আফ্রিকায়]] নিপীড়িত ভারতীয় সম্প্রদায়ের নাগরিকদের অধিকার আদায়ের আন্দোলনে। ভারতে ফিরে আসার পরে কয়েকজন দুঃস্থ কৃষক এবং দিনমজুরকে সাথে নিয়ে বৈষম্যমূলক কর আদায় ব্যবস্থা এবং বহু বিস্তৃত বৈষম্যের বিরুদ্ধে আন্দোলন গড়ে তোলেন। [[ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস|ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেসের]] নেতৃত্বে আসার পর গান্ধী সমগ্র ভারতব্যাপী দারিদ্র্য দূরীকরণ, নারী স্বাধীনতা, বিভিন্ন জাতিগোষ্ঠির মধ্যে ভ্রাতৃত্ব প্রতিষ্ঠা, বর্ণ বৈষম্য দূরীকরণ, জাতির অর্থনৈতিক সচ্ছলতা সহ বিভিন্ন বিষয়ে প্রচার শুরু করেন। কিন্তু এর সবগুলোই ছিল স্বরাজ অর্থাৎ ভারতকে বিদেশী শাসন থেকে মুক্ত করার লক্ষ্যে। ১৯৩০ সালে গান্ধী ভারতীয়দের লবণ করের বিরুদ্ধে প্রতিবাদে ৪০০ কিলোমিটার (২৪৮ মাইল) দীর্ঘ [[লবণ সত্যাগ্রহ|ডান্ডি লবণ কুচকাওয়াজে]] নেতৃত্ব দেন, যা ১৯৪২ সালে ইংরেজ শাসকদের প্রতি সরাসরি ''ভারত ছাড়ো'' আন্দোলনের সূত্রপাত ঘটায়। তিনি বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারণে বেশ কয়েকবার [[দক্ষিণ আফ্রিকা]] এবং [[ভারত|ভারতে]] কারাবরণ করেন।
|