ঋতু: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
সম্পাদনা সারাংশ নেই |
||
৪ নং লাইন:
ঋতুচক্রের আবর্তন: বাংলাদেশের ঋতু পরিবর্তনের মূলে রয়েছে জলবায়ূর প্রভাব ও ভৌগোলিক অবস্থান। এ দেশের উত্তরে সুবিস্তৃত হিমালয় পর্বতমালা, দক্ষিনে প্রবাহিত বঙ্গোপসাগর। সেখানে মিলিত হয়েছে হাজার নদীর স্রােতধারা। মৌসুমি বায়ুর প্রভাবে হয় বৃষ্টি। বৃষ্টির ধারা এ দেশের মাটিকে করে র্উবর, ফুল ওফসলে করে সুশোভিত। নদীর স্রােতে বয়ে আনে পলিমাটি। সে মাটির প্রাণরসে প্রাণ পায় সবুজ বণ বনানী, শ্যামল শস্যলতা। তার সৌন্দর্য্য এ দেশের প্রকৃতি হয়ে উঠে অপরুপ। এভাবেই নব নব সাজে সজ্জিত হয়ে এ দেশে পর পর আসে ছয়টি ঋতু। এমন বৈচিত্র্যময় ঋতুর দেশ হয়তো পৃথিবীর আর কোথাও নেই।
ঋতু পরিচয়: আবহাওয়া ও জলবায়ুর উপর ভিত্তি করে ৬টি ঋতুতে ভাগ করা হয়েছে। যথাঃ গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত। প্রতিটি ঋতুর কিছু স্বকীয় বৈশিষ্ট্য আছে। সকল ঋতুর বিরাজকাল সমান না-হলেও হিসাবের সুবিধার্থে পঞ্জিকা বৎসরকে সমমেয়াদী কয়েকটি ঋতুতে বিভাজন করা হয়। যেমনঃ বাংলাদেশে ছয়টি ঋতুর প্রতিটির মেয়াদ দুই মাস ধরা হয়েছে।
গ্রীষ্মকাল: বাংলা বর্ষপঞ্জি অনুযায়ী বছরের প্রথম দুই মাস বৈশাখ ও জ্যৈষ্ঠ মিলে গ্রীষ্মকাল। এই সময় সূর্যের প্রচন্ড তাপে উত্তপ্ত হয়ে ওঠে ভূমি, পানি শুকিয়ে যায়, অনেক [[নদী|নদীই]] তার স্বাভাবিক নাব্যতা হারায়, জলশূণ্য মাটিতে ধরে ফাটল। গাছে গাছে বিভিন্ন মৌসুমী [[ফল]] দেখা যায়, যেমন: [[আম]], [[কাঁঠাল]], [[লিচু]] ইত্যাদি। গ্রীষ্মের প্রকৃতির বর্ণনা দিতে গিয়ে কবির মুখে শোভা পায়-
|