নামাজ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎ইতিহাস: হাদিসের রেফারেন্স
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
42.0.5.231 (আলাপ)-এর সম্পাদিত 3791084 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
৮ নং লাইন:
 
== ইতিহাস ==
ইসলামের বিভিন্ন বর্ণনা অনুযায়ী [[মুহাম্মাদ]] (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাম সা.) এর নবুয়াত তখন নির্ধারিত হয়েছিল যখন আদম আলাইহি ওয়াসাল্লাম মাটি ও পানি অবস্থায় ছিলেন(তিরমিযি) আর ৬১০ খ্রিষ্টাব্দে ৪০ বছর বয়সে আল্লাহ তায়ালানবুয়ত ওহীলাভ পাঠানকরেন এবং অব্যবহিত পরে সূরা মু’মিন-এর ৫৫ নম্বর আয়াত স্রষ্টার পক্ষ থেকে সকাল ও সন্ধ্যায় দৈনিক দুই ওয়াক্ত নামাজ মুসলিমদের জন্য ফরজ (আবশ্যিক) হওয়ার নির্দেশনা লাভ করেন। তিনি ৬১৪ খ্রিষ্টাব্দে সকাল, সন্ধ্যা ও দুপুরে দৈনিক তিন ওয়াক্ত নামাজের আদেশ লাভ করেন। ৬১৯ খ্রিষ্টাব্দের ২৭শে রজব তারিখে মিরাজের সময় পাঁচওয়াক্ত নামাজ ফরজ হওয়ার নির্দেশ দেয়া হয়। উল্লেখ্য যে, এ সময় যুহর, আসর ও ইশা ২ রাকায়াত পড়ার বিধান ছিল। ৬২৩ খ্রিষ্টাব্দে আল্লাহর তরফ থেকে ২ রাকায়াত বিশিষ্ট যুহর, আসর ও ইশাকে ৪ রাকায়াতে উন্নীত করার আদেশ দেয়া হয়।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |শিরোনাম=রাসূলুল্লাহ সা:-এর সংক্ষিপ্ত জীবনপঞ্জি |ইউআরএল=http://www.dailynayadiganta.com/new/?p=100413 |সংগ্রহের-তারিখ=২৭ জানুয়ারি ২০১৩ |আর্কাইভের-ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20130129151158/http://www.dailynayadiganta.com/new/?p=100413 |আর্কাইভের-তারিখ=২৯ জানুয়ারি ২০১৩ |অকার্যকর-ইউআরএল=হ্যাঁ }}</ref>
 
== শর্ত ==