আইসোটোপ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Afsona anjum (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Afsona anjum (আলাপ)-এর সম্পাদিত 3787426 নম্বর সংশোধনটি বাতিল করা হয়েছে
ট্যাগ: পূর্বাবস্থায় ফেরত
১ নং লাইন:
[[File:Hydrogen Deuterium Tritium Nuclei Schmatic-en.svg|thumb|300px|প্রাকৃতিকভাবে পাওয়া [[হাইড্রোজেন আইসোটোপসমূহ|হাইড্রোজেনের তিনটি আইসোটোপ]]। তাৎপর্যপূর্ণ বিষয় এই যে [[হাইড্রোজেন|হাইড্রোজেনের]] প্রতিটি আইসোটোপের একটি করে প্রোটন রয়েছে। হাইড্রোজেনের আইসোটোপগুলোকে নিউক্লিয়াসে থাকা [[নিউট্রন|নিউট্রনের]] সংখ্যার ভিত্তিতে সনাক্ত করা হয়। বাম দিকের আইসোটোপকে [[প্রোটিয়াম]] (<sup>1</sup>H) বলা হয়, এতে কোন নিউট্রন নেই; মাঝখানের আইসোটোপকে [[ডিউটেরিয়াম]] (<sup>2</sup>H) বলা হয়, এতে একটি নিউট্রন রয়েছে এবং ডানপাশের আইসোটোপটি হল [[ট্রিটিয়াম]] (<sup>3</sup>H), এতে দুটি নিউট্রন রয়েছে।]]
'''সমস্থানিক''' বা '''আইসোটোপ''' হল একই [[মৌলিক পদার্থ|মৌলিক পদার্থের]] ভিন্ন ভিন্ন পরমাণু যাদের [[পারমাণবিক সংখ্যা]] একই তবে নিউক্লিয়াসে নিউট্রনের সংখ্যা ভিন্ন। সমস্থানিকসমূহের পারমাণবিক সংখ্যা একই কিন্তু [[আণবিক ভর সংখ্যা|ভর সংখ্যা]] ভিন্ন। প্রোটনের সংখ্যা একই থাকায় সমস্থানিকসমূহের রাসায়নিক ও ভৌত ধর্মে অনেক সাদৃশ্য বিদ্যমান। যেমন- কার্বন-১২, কার্বন-১৩, [[কার্বন-১৪]] তিনটি সমস্থানিক যারা একই পদার্থ কার্বন হতে উৎপন্ন, এদের ভর সংখ্যা যথাক্রমে ১২, ১৩ ও ১৪।কার্বনের পারমাণবিক সংখ্যা ৬, তাই এসকল সমস্থানিকে নিউট্রনের সংখ্যা হল যথাক্রমে ১২-৬=৬, ১৩-৬=৭ এবং ১৪-৬=৮। সংক্ষেপে, সমস্থানিকসমূহ ভিন্ন নিউট্রন সংখ্যা বিশিষ্ট একই পদার্থের পরমাণু। এদের [[প্রোটন]] ও [[ইলেকট্রন]] সংখ্যা একই।
 
 
 
বা '''আইসোটোপ''' হল একই [[মৌলিক পদার্থ|মৌলিক পদার্থের]] ভিন্ন ভিন্ন পরমাণু যাদের [[পারমাণবিক সংখ্যা]] একই তবে নিউক্লিয়াসে নিউট্রনের সংখ্যা ভিন্ন। সমস্থানিকসমূহের পারমাণবিক সংখ্যা একই কিন্তু [[আণবিক ভর সংখ্যা|ভর সংখ্যা]] ভিন্ন। প্রোটনের সংখ্যা একই থাকায় সমস্থানিকসমূহের রাসায়নিক ও ভৌত ধর্মে অনেক সাদৃশ্য বিদ্যমান। যেমন- কার্বন-১২, কার্বন-১৩, [[কার্বন-১৪]] তিনটি সমস্থানিক যারা একই পদার্থ কার্বন হতে উৎপন্ন, এদের ভর সংখ্যা যথাক্রমে ১২, ১৩ ও ১৪।কার্বনের পারমাণবিক সংখ্যা ৬, তাই এসকল সমস্থানিকে নিউট্রনের সংখ্যা হল যথাক্রমে ১২-৬=৬, ১৩-৬=৭ এবং ১৪-৬=৮। সংক্ষেপে, সমস্থানিকসমূহ ভিন্ন নিউট্রন সংখ্যা বিশিষ্ট একই পদার্থের পরমাণু। এদের [[প্রোটন]] ও [[ইলেকট্রন]] সংখ্যা একই।
 
প্রোটন ও নিউট্রনের সুনির্দিষ্ট বিন্যাস সংবলিত নিউক্লিয়াসকে বলা হয় নিউক্লাইড। নিউক্লাইডের ধারণা রাসায়নিক বৈশিষ্টের চেয়ে নিউক্লিয়ার বৈশিষ্টকে বেশি গুরুত্ব আরোপ করে, পক্ষান্তরে সমস্থানিক করে তার উল্টোটি। নিউট্রনের সংখ্যা পরমাণুর নিউক্লিয়ার বৈশিষ্টকে অনেক বেশি প্রভাবিত করলেও তা রাসায়নিক বৈশিষ্টকে অতটা প্রভাবিত করে না। যেহেতু সমস্থানিক ঐতিহাসিকভাবে সুপরিচিত, তাই যে ক্ষেত্রে যেখানে ''[[নিউক্লাইড]]'' ব্যবহার করা অধিকতর যুক্তিসঙ্গত কোন কোন সময় সেসব জায়গায় ''সমস্থানিক'' ব্যবহৃত হয়, যেমন- [[নিউক্লিয়ার প্রযুক্তি|নিউক্লিয়ার প্রযুক্তিতে]]।