বাংলাদেশ-ভারত ছিটমহল: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
A. H. M. Azimul Haque (আলোচনা | অবদান)
পরিষ্কারকরণ, সংশোধন
A. H. M. Azimul Haque (আলোচনা | অবদান)
তথ্যসূত্র প্রদান
৬ নং লাইন:
 
== বাংলাদেশ-ভারত ছিটমহল ==
অখণ্ড ভারত বিভক্ত করে [[ভারত]] এবং [[পাকিস্তান]] নামক দুটি স্বাধীন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার লগ্নে ১৯৪৭ খ্রিষ্টাব্দে [[রেডক্লিফ|রেডক্লিফের]] মানচিত্র বিভাজন থেকেই উদ্ভব ছিটমহলের। এক দেশের ভূখণ্ডে থেকে যায় অন্য দেশের অংশ। এতে এক অসহনীয় মানবিক সমস্যার উদ্ভব হয় । ১৬২ টি ছিটমহল ছিল দুই প্রতিবেশী দেশে। এর মধ্যে ভারতের ১১১টি ছিটমহল ছিল বাংলাদেশের অভ্যন্তরে। আর বাংলাদেশের ৫১টি ছিটমহল ছিল ভারতের অভ্যন্তরে। এসব ছিটমহলে বসবাসকারী জনসংখ্যা ছিল প্রায় ৫১ হাজার। ২০১১ সালের জনগণনা অনুযায়ী বাংলাদেশের অভ্যন্তরে ভারতের ছিটমহলে বসবাসরত লোকসংখ্যা ছিল ৩৭ হাজার এবং ভারতের অভ্যন্তরে বাংলাদেশের ছিটমহলের লোকসংখ্যা ছিল ১৪ হাজার।২৪ হাজার ২৬৮ একর ভূমি নিয়ে দুই দেশের ছিটমহল ছিল। তার মধ্যে ভারতের জমির পরিমাণ ছিল ১৭ হাজার ১৫৮ একর। বাংলাদেশের ছিটমহলের জমির পরিমাণ ছিল ৭ হাজার ১১০ একর।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://www.prothom-alo.com/detail/date/2011-12-02/news/179045|শিরোনাম=একনজরে ছিটমহল|ওয়েবসাইট=www.prothom-alo.com|সংগ্রহের-তারিখ=2019-0111-02}}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=ফেব্রুয়ারি ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes 06}}</ref> ভারতীয় ছিটমহলগুলোর অধিকাংশই ছিল বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলে। এসবের মধ্যে [[লালমনিরহাট জেলা|লালমনিরহাটে]] ৫৯ টি, [[পঞ্চগড় জেলা|পঞ্চগড়ে]] ৩৬ টি, [[কুড়িগ্রাম জেলা|কুড়িগ্রামে]] ১২ টি ও [[নীলফামারী জেলা|নীলফামারিতে]] ৪ টি ভারতীয় ছিটমহল ছিল। অপরদিকে বাংলাদেশের ৫১টি ছিটমহলের অবস্থান ছিল ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যে। এর মধ্যে ৪৭টি কুচবিহার ও ৪ টি জলপাইগুড়ি জেলায় অবস্থিত ছিল।
 
== ছিটমহলের উৎস ==