আহলুল হাদীস: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[অপরীক্ষিত সংশোধন][পরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Muhammad Sagor (আলোচনা | অবদান)
→‎সমালোচনা: সংশোধন
Muhammad Sagor-এর সম্পাদিত সংস্করণ হতে NahidSultanBot-এর সম্পাদিত সর্বশেষ সংস্করণে ফেরত
ট্যাগ: পুনর্বহাল
৩৪ নং লাইন:
 
==সমালোচনা==
২০১৮ সালের ২২ মার্চ যুক্তরাষ্ট্র সফরে [[দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট|দ্য ওয়াশিংটন পোস্টকে]] দেওয়া '''সৌদি প্রিন্স ডিনাইস কুশনার ইজ ইন হিজ পকেট''' শীর্ষক ৭৫ মিনিটের এক সাক্ষাৎকারে [[মুহাম্মদ বিন সালমান]] বলেন, "[[স্নায়ুযুদ্ধ|স্নায়ুযুদ্ধের]] সময়ে বিদেশি [[মসজিদ]] ও [[মাদ্রাসা|মাদ্রাসায়]] বিনিয়োগ করেছিল [[সৌদি আরব]]। তৎকালীন মিত্র দেশগুলোই সৌদি আরবকে এ কাজ করতে বলেছিল। মূলত তৎকালীন [[সোভিয়েত ইউনিয়ন]] যেন [[দেশ অনুযায়ী ইসলাম|মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ বিভিন্ন দেশে]] প্রভাব বিস্তার করতে না পারে, সে জন্যই এ পদক্ষেপ নেওয়া হয়েছিল।" এই কর্মকাণ্ডের ফলে মূলত পশ্চিমারাই লাভবান হয়েছিল।তাছারা সৌদি আরবের প্রতিষ্ঠাতা মুহাম্মদ বিন সৌদ '''আহলে হাদীস সমর্থক ছিলেন''' হয়েছিল।
<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল= https://www.prothomalo.com/international/article/1459766/|শিরোনাম= ওয়াহাবিবাদ নিয়ে যা বললেন সালমান|প্রকাশক= প্রথম আলো|সংগ্রহের-তারিখ=২৮ এপ্রিল ২০১৮}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল= https://www.kalerkantho.com/home/printnews/619278/2018-03-30|শিরোনাম= পশ্চিমাদের কথায় ওয়াহাবিবাদ প্রচার করে সৌদি |প্রকাশক= কালের কণ্ঠ|সংগ্রহের-তারিখ= ২৮ এপ্রিল ২০১৮}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল= https://bangla.bdnews24.com/world/article1477017.bdnews|শিরোনাম= রুশ প্রভাব ঠেকাতে পশ্চিমাদের কথায় ওয়াহাবিবাদের প্রচার: সৌদি প্রিন্স |প্রকাশক= bdnews24.com|সংগ্রহের-তারিখ= ২৮ এপ্রিল ২০১৮}}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল= https://www.samakal.com/todays-print-edition/tp-world/article/18036055/|শিরোনাম= পশ্চিমাদের কথাতেই ওয়াহাবিবাদ প্রচার করেছে সৌদি :প্রিন্স |প্রকাশক= সমকাল|সংগ্রহের-তারিখ= ২৮ এপ্রিল ২০১৮}}</ref>
প্রসঙ্গত, পশ্চিমাদের ([[ইহুদি]] ও [[খ্রিষ্টান]]) ইসলামের জাতশত্রু হিসেবে মনে করা হয়।