শান্তি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Md Riaj chy.Misba (আলোচনা | অবদান)
লেখাটা ভাল হয়েছে।
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Md Riaj chy.Misba (আলোচনা | অবদান)
valo
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৩ নং লাইন:
জনগণ ও সংগঠনের অভ্যন্তরে শান্তির পরিবেশ সৃষ্টি করাই রাষ্ট্রের ইপ্সিত লক্ষ্য হওয়া উচিত। ১ম বিশ্বযুদ্ধ পরবর্তীকালে দেশে দেশে শান্তি-শৃঙ্খলা বজায়ের স্বার্থে [[রাষ্ট্রপুঞ্জ]] সৃষ্টি হয়েছিল। কিন্তু [[রাষ্ট্রসংঘ]] [[২য় বিশ্বযুদ্ধ]] বন্ধ করতে পারেনি। ২য় বিশ্বযুদ্ধের পর রাষ্ট্রসংঘের স্থলাভিষিক্ত হয়ে [[জাতিসংঘ|জাতিসংঘের]] সৃষ্টি হয়। এরফলে [[জাতিসংঘের সদস্য দেশ|জাতিসংঘের সদস্যভূক্ত দেশসমূহের]] মধ্যে পারস্পরিক [[নিরাপত্তা]] রক্ষা ও বিশ্ব শান্তিরক্ষার [[পরিবেশ]] সৃষ্টি হয়েছে। সদস্যভূক্ত কোন দেশ যদি অন্য কোন [[দেশ]] কর্তৃক আক্রান্ত কিংবা [[অধিগ্রহণ|অধিগ্রহণের]] মুখোমুখি হয় তাহলে অন্যান্য সকল দেশ আক্রান্ত প্রথম দেশকে সাহায্যের জন্যে এগিয়ে আসে। এ ধরনের চিন্তা-ভাবনার ফসলরূপে শান্তি ফিরিয়ে আনার লক্ষ্যে [[দক্ষিণ কোরিয়া]] ও [[কুয়েত|কুয়েতের]] উপর প্রয়োগ করা হয়েছিল।যুদ্ধ বন্ধ করতে চাইলে গুলি বানানো বন্ধ করতে হবে।
 
শান্তির স্বপক্ষে চিরজাগরুক ব্যক্তিত্ব [[মার্টিন লুথার কিং|মার্টিন লুথার কিং, জুনিয়র]] [[বার্মিংহ্যাম কারাগার]] থেকে এক [[চিঠি|চিঠিতে]] লিখেছেন যে<ref>[http://www.sas.upenn.edu/African_Studies/Articles_Gen/Letter_Birmingham.html letter he sent from the Birmingham jail]</ref> -
{{উক্তি|সত্যিকারের শান্তি কেবলমাত্র উদ্বিগ্নেরই অনুপস্থিতি ঘটায় না; বরঞ্চ ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠা ও উপস্থিতিজনিত কারণে হয়ে থাকে।}}
অন্যভাবে বলা যায় যে, প্রকৃত শান্তি তখনই ঘটে যখন সমস্যা, ভয়-ভীতির পরিবেশ দূরীভূত হয়।
 
 
শান্তির [[উপযোগিতা]] বিচার-বিশ্লেষণ করেই বিখ্যাত [[বৈজ্ঞানিক]] [[আলফ্রেড নোবেল|আলফ্রেড নোবেলের]] নামানুসারে [[নোবেল শান্তি পুরস্কার]] প্রবর্তন করা হয়েছে যা [[বিশ্ব|বিশ্বের]] যে-কোন [[ব্যক্তি]] সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে অবদানের জন্যে [[মূল্যায়ণ|মূল্যায়িত]] হয়ে থাকেন।