এডওয়ার্ড টাইলকোট: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Suvray (আলোচনা | অবদান)
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট - নতুন অনুচ্ছেদ!
Suvray (আলোচনা | অবদান)
ব্যক্তিগত জীবন - অনুচ্ছেদ সৃষ্টি!
৮৭ নং লাইন:
তবে, ঐ সিরিজে পূর্ণাঙ্গ শক্তিধর ইংরেজ দল প্রথমবারের মতো অস্ট্রেলিয়া দলকে পরাজিত করে। এ সিরিজে সফরকারী দল [[অ্যাশেজ সিরিজের তালিকা|২-১]] ব্যবধানে জয়ী হয়। নিষ্পত্তিসূচক খেলায় ৬৬ রান তুলে ইংরেজদের রাবার জয়ে ভূমিকা রাখেন। ১৮৮৬ সালের খেলাগুলোয় উইকেট-রক্ষণে নিয়োজিত ছিলেন। লর্ডস ও ওভালের দুইটি খেলায় ইনিংস ব্যবধানকে দলকে জয় এনে দেন।
 
== ব্যক্তিগত জীবন ==
১৫ মার্চ, ১৯৩৮ তারিখে ৮৮ বছর বয়সে নরফোকের হানস্ট্যানটন এলাকায় এডওয়ার্ড টাইলকোটের দেহাবসান ঘটে।
ক্রিকেটের বাইরে এডওয়ার্ড টাইলকোট উলউইচের রয়্যাল মিলিটারি একাডেমিতে গণিত বিষয়ে শিক্ষা প্রদান করতেন। পাশাপাশি কয়েকটি প্রিপারেটরি স্কুলে শিক্ষকতা করেছেন। প্রজাপতি সংগ্রহ তার অন্যতম শখের বিষয় ছিল। পরবর্তীতে অক্সফোর্ডের যাদুঘরে তার এ সংগ্রহটি তুলে দেন।
 
১৫ মার্চ, ১৯৩৮ তারিখে ৮৮ বছর বয়সে নরফোকের হানস্ট্যানটন এলাকায় এডওয়ার্ড টাইলকোটের দেহাবসান ঘটে। সি. বি. এল. ও এইচ. জি. নামীয় দুই ভাই ক্রিকেট খেলতেন। মাত্র কয়েদিনের ব্যবধানে মার্চ, ১৯৩৫ সালে যথাক্রমে ৮৮ ও ৮২ বছর বয়সে দেহাবসান ঘটে তাদের। ই. এফ. এস. টাইলকোটের ন্যায় তারাও ক্লিফটন একাদশের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছিলেন। অন্যদিকে, ১৮৭৪ থেকে ১৮৭৭ সাল পর্যন্ত এইচ. জি. অক্সফোর্ড একাদশে খেলেন।
 
== তথ্যসূত্র ==