বাংলাদেশ: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

[পরীক্ষিত সংশোধন][পরীক্ষিত সংশোধন]
বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
সূত্রপূরণ ব্যবহার করে 8টি তথ্যসূত্র পূরণ করা হয়েছে ()
→‎সামরিক খাত: সূত্রসহ হালনাগাদ, আলাপ পাতার অনুরোধ অনুসারে
৩৪০ নং লাইন:
=== সামরিক খাত ===
{{মূল নিবন্ধ|বাংলাদেশের সামরিক বাহিনী}}
২০১২ এর হিসাবে, সেনাবাহিনীর বর্তমান শক্তি প্রায় ৩০০,০০০ প্রায় (রিজার্ভসহ),<ref name="bdmil">[http://www.bdmilitary.com/index.php?option=com_content&view=article&id=68&Itemid=124 Bangladesh Military Forces] Retrieved 12 June 2009.</ref> এবং নৌবাহিনী ১৯,০০০। ২০১৮২০১৯ সালের হিসাবে বিশ্বের ১৩৩টি১৩৭টি দেশের সামরিক বাহিনীর শক্তিমত্তার র‌্যাঙ্কিং তৈরিকারী এক বৈশ্বিক সুচকে বাংলাদেশ ৫৬৪৫ তম স্থান দখল করেছে।<ref name="GFP 2011-11-01">{{cite web |url=https://www.globalfirepower.com/country-military-strength-detail.asp?country_id=bangladesh |title=2019 Bangladesh Military Stength |trans_title=২০১৯ বাংলাদেশের সামরিক শক্তিমত্তা |accessdate=2019-11-01 }}</ref> সুচকটির শিরোনাম ‘গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ার ইনডেক্স ২০১৮’ [https://www.globalfirepower.com/countries-listing.asp]। <ref>Including service and civilian personnel. See [http://www.bangladeshnavy.org/glance.html Bangladesh Navy] {{ওয়েব আর্কাইভ|ইউআরএল=https://web.archive.org/web/20120112044228/http://www.bangladeshnavy.org/glance.html |তারিখ=১২ জানুয়ারি ২০১২ }}. Retrieved 17 July 2007.</ref> প্রথাগত প্রতিরক্ষা ভূমিকা ছাড়াও, সামরিক বাহিনীকে দুর্যোগ এবং রাজনৈতিক অস্থিরতার সময়ে ত্রাণ ও অভ্যন্তরীণ নাগরিক নিরাপত্তার জন্য কর্তৃপক্ষ ডাক দিতে পারে। বাংলাদেশ বর্তমানে সক্রিয় কোনো চলমান যুদ্ধে নেই, কিন্তু এটি ১৯৯১ সালে অপারেশন মরুভূমি ঝড় ({{lang-en|''Operation Desert Storm''}}) যুদ্ধে ২,৩০০ সৈন্য প্রেরণ করে এবং বাংলাদেশ ধারাবাহিকভাবে সারা বিশ্বে একটি শীর্ষ অবদানকারী (১০,৭৩৬) শান্তিরক্ষা বাহিনী। মে ২০০৭ সালে, বাংলাদেশ [[গণতান্ত্রিক কঙ্গো প্রজাতন্ত্র]], [[লাইবেরিয়া]], [[সুদান]], [[পূর্ব তিমুর]] এবং [[আইভরি কোস্ট]] এর প্রধান স্থাপনায় ছিল।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি |ইউআরএল= http://army.mil.bd/newahq/index5.php?category=177 |শিরোনাম= TOTAL BD PARTICIPATION IN UN DEPL (COMPLETED) |সংগ্রহের-তারিখ= 2 May 2008 |তারিখ= ফেব্রুয়ারি ২০০৭ |প্রকাশক= [[বাংলাদেশ সেনাবাহিনী]] |আর্কাইভের-ইউআরএল= https://web.archive.org/web/20080611133501/http://army.mil.bd/newahq/index5.php?category=177 |আর্কাইভের-তারিখ= ১১ জুন ২০০৮ |অকার্যকর-ইউআরএল= হ্যাঁ }}</ref><ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি | শিরোনাম = Bangladeshi officers enhance UN troops’ logistical support in Darfur | কর্ম = UN News Center | প্রকাশক = United Nations | তারিখ = 23 October 2008 | ইউআরএল = http://www.un.org/apps/news/story.asp?NewsID=28691&Cr=darfur&Cr1= | সংগ্রহের-তারিখ =4 February 2010}}</ref>
 
সরকার সেনাবাহিনীকে শক্তিশালী করার জন্য প্রাগ্রাধিকারের ভিত্তিতে অস্ত্র ক্রয় করছে। ২০০৯-২০১৩ মেয়াদে সরকার প্রায় ১৫হাজার ১০৪ কোটি টাকা মূল্যের অস্ত্র-শস্ত্র ক্রয় করেছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|ইউআরএল=http://archive.thedailystar.net/beta2/news/defence-purchase-govts-priority/ |শিরোনাম=Defence purchase govt’s priority |প্রকাশক=Archive.thedailystar.net |তারিখ=2013-08-31 |সংগ্রহের-তারিখ=2015-12-03}}</ref> বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর সার্বিক আধুনিকায়নের লক্ষ্য নিয়ে ২০১০ খ্রিষ্টাব্দে "ফোর্সেস গৌল ২০৩০" শীর্ষক একটি পরিপ্রেক্ষিত পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে। এই পরিকল্পনা বাস্তবায়নের কাজ চলছে। ২০২ মিলিয়ন মার্কিন ডলার ব্যয়ে চীন থেকে ২টি সাবমেরিন ক্রয়ের সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়েছে। কুতুবদিয়া চ্যানেলে একটি সাবমেরিন পোতাশ্রয় গড়ে তোলা হচ্ছে। রাশিয়া থেকে ১ বিলিয়ন মার্কিন ডলার মূল্যমানের Mi-17 হেলিকপ্টার, প্রশিক্ষণ বিমান, ট্যাংক-বিধ্বংসী মিযাইল, আরমার্ড ক্যারিয়ার ক্রয়ের বিশাল অস্ত্র ক্রয় চুক্তি সম্পাদিত হয়েছে।<ref>{{ওয়েব উদ্ধৃতি|লেখক=Agencies/Dhaka |ইউআরএল=http://www.gulf-times.com/bangladesh/245/details/375304/bangladesh-to-purchase-submarines-from-china |শিরোনাম=Bangladesh to purchase submarines from China |প্রকাশক=Gulf-times.com |তারিখ=2013-12-21 |সংগ্রহের-তারিখ=2015-12-03}}</ref> চীন ও রাশিয়া ছাড়াও বাংলাদেশ জার্মানী, ফ্রান্স, বেলারুশ, সার্বিয়া, জাপান, ইংল্যান্ড ও ইতালী থেকে সমরাস্ত্র ক্রয় করে থাকে।