পেটার হান্ড‌কে: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
→‎প্রারম্ভিক জীবন: সম্প্রসারণ
৯১ নং লাইন:
নিজের লেখা পাশাপাশি পিটার হানৎকা অনেক গুরুত্বপূর্ণ লেখককে জার্মাণ ভাষায় অনুবাদ করেছেন। এদের মধ্যে আধুনিক ও প্রাচীন উভয় সময়ের কবি-লেখক রয়েছেন। যেমন, [[ইস্কিলুস]], সিরিয়ার কবি আদুনিস, একিলো, দিমিত্রি আনালিস, ব্রুনো বায়েন, [[Emmanuel Bove|ইমানুয়েল বোভ]], [[René Char|রেনে শার]], [[জঁ জ্যনে]], [[অলিভার গোল্ডস্মিথ]], জুলিয়েন গ্রিণ, গুস্তাভ ইয়ানুস, ফ্লোরিয়ান রিফুস, ফরাসী নোবেল বিজয়ী [[পাত্রিক মোদিয়ানো]], ওয়াকার পারসি। তিনি [[উইলিয়াম শেকসপিয়র]] ও [[সোফোক্লেস|সফোক্লিসের]] কাজও মূল থেকে জার্মান ভাষায় অনুবাদ করেছেন।
 
== মানুষ হানৎকা ==
== ব্যক্তিগত জীবন ==
 
পিটার হান্টকা সুদর্শন ব্যক্তি। তার মুখাবয়বে সদালিপ্ত এক প্রসন্নময়তা গাম্ভীর্য। তার চোখ সবুজ। গোল চশমা ও থুতনির কছে সামান্য দাড়ি এই মুখাবয়বকে করে তোলে আরো ব্যক্তিত্বময়। ব্যক্তিগত জীবনে হান্টকা শান্তিপ্রিয় মানুষ; তিনি মৃদুভাষী ও বিনয়ী যদিও নীতি ও দর্শনের প্রশ্নে তিনি অনাপোসী। যৌবনে অভ্যাস ছিল এক স্থান থেকে আরেক স্থানে ঘুরে বেড়ানো। এমনকি হেঁটে বেড়াতে তিনি পছন্দ করেন। স্পেনের বহু এলাকা তিনি নিবিড় ভাবে বেড়িয়ে দেখেছেন যার ছাপ তার রচনায় সুস্পষ্ট। শাভিলের ঘরের বাইরে সিডার বনে ঘুরতে ঘুরতে তিনি মাশরুম তুলেন। এখন যদিও অনেক দিন যাবৎ ফ্রান্সের শাভিলে আছেন তবু তিনি মনে করেন মানুষের কোথাও কোনও বাড়ী নেই। তাঁর ইচ্ছে হয় আফ্রিকা চলে যাবেন: আফ্রিকা তাঁকে আকর্ষণ করে। তার ধারণা ভ্রমণ মানুষের মানসিক অস্থিরতা দূর করে দেয়।
৯৭ নং লাইন:
তিনি ঈশ্বরের অস্তিত্বে গভীরভাবে বিশ্বাস করেন। তিনি একজন ক্যাথলিক খ্রিস্টান। তবে জীবনের এক পর্বে তিনি ক্যাথলিক চার্চের প্রতি আনুগত্য পরিত্যাগ করেন ও সার্বিয় অর্থোডক্স চার্চ-এ যোগ দেন। তিনি বাঁচতে ভালবাসেন কিন্তু মৃত্যু অপ্রতিরোধ্য। তার ভাল লাগে ভাবতে যে লেখার টেবিলে লেখার সময় হাতে পেন্সিল -- এমন সময় মৃত্যু এল। কিংবা, কাউকে বাঁচাতে করতে গিয়ে, যেমন আগুনধরা বাড়ী থেকে কাউকে উদ্ধার করতে গিয়ে, তিনি নিজেই মারা পড়লেন।
 
বই পড়ে কাটে তার অধিকাংশ সময়; বন্ধুরা এলে তাস পেটানো। আসন্ন বার্ধক্য তাকে দুশ্চিন্তাগ্রস্থ করে কেননা এমন দিন তো আসতে পারে যেদিন তিনি আর চোখে দেখবেন না, বই পড়তে পারবেন না। কোনো কোনো দিন বিষণ্ণ হয়ে ওঠে। বিষণ্ণতা কাটাতে তিনি দোকানে চলে যান। কেনেন একটি পেন্সিল ইরেজার, এক কৌটা নিভিয়া ক্রিম, সুতার বল - লাল সুতা।<ref>[https://gossipgist.com/peter-handke পিটার হানৎকার জীবনী]</ref>
 
তিনি প্রথমে ১৯৬৬ খ্রিস্টাব্দে অভিনেত্রী লিবগার্ট শোয়ার্জ-এর সঙ্গে পরিণয় সূত্রে আবদ্ধ হন। দীর্ঘ দাম্পত্য জীবনের পর ১৯৯৪-এ তাদের বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে। ১৯৯৫-এ বিয়ে করেন সোফি সেমিনকে। তিনি দুই কন্যা সন্তানের জনক যাদের নাম আমিনা হান্দকে এবং লিওকাদি হানদকে।<ref>[https://gossipgist.com/peter-handke পিটার হানৎকার জীবনী]</ref>
 
==কর্ম তালিকা==