হিন্দু বর্ষপঞ্জি: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৬০২ নং লাইন:
{{div col end}}
জুলিয়ান বর্ষপঞ্জির মতোই এই পদ্ধতিতেও '''অধিবর্ষ'''-এর ধারণা আছে। প্রতি চার বছর অন্তর, বছরে ৩৬৫ দিনের জায়গায় ৩৬৬ দিন থাকে। বছর শুরুর বিন্দুটি হল ''মেষাদি'' বা মেষ সংক্রান্তি (হিন্দু সৌরবর্ষে ''মেষ''-এর প্রথম দিন)। এতে দিনের হিসেবও রাখা হয়। প্রথম দিন থেকে শুরু করে এখন পর্যন্ত ১৮৬৪০০০-এর বেশি দিন কেটে গিয়েছে। অর্থাৎ বর্তমান কলিযুগের (চতুর্যুগের ১/১০ অংশ) অনেকটা দিনই পার হয়ে গিয়েছে।
 
==যুগ==
হিন্দুধর্মে মোট সময়কাল চারটি '''যুগ'''-এ বিভক্ত। চারটি যুগ হল:
#কৃত যুগ বা সত্য যুগ
#ত্রেতা যুগ
#দ্বাপর যুগ
#কলি যুগ
ইংরেজিতে এদের যথাক্রমে স্বর্ণ (Golden), রৌপ্য (Silver), ব্রোঞ্জ (Bronze) এবং লৌহ (Iron) যুগ বলা হয়। চারটি যুগে ক্রমান্বয়ে ধর্ম, জ্ঞান, শিক্ষা, পরম জ্ঞান, জীবনকাল এবং মানসিক ও দৈহিক শক্তির অবনমন ঘটে বলে বিশ্বাস। আনুমানিক পাঁচ হাজার বছর আগে কলিযুগ আরম্ভ হয়েছিল। দ্বাপর, ত্রেতা ও সত্য যুগের সময়কাল কলিযুগের থেকে যথাক্রমে দুই, তিন ও চারগুণ বেশি।
 
সাধারণ বিশ্বাস অনুযায়ী, এক হাজার ও অন্য এক হাজার (মোট দু'হাজার) চতুর্যুগের মোট সময়কাল সৃষ্টিকর্তা ব্রহ্মার যথাক্রমে এক দিন ও রাত হিসেবে ধরা হয়। ব্রহ্মা ওইরূপ "দিবস" দিয়ে গঠিত ১০০ বছর বেঁচে থাকেন। অন্তিমকাল উপস্থিত হলে তিনি তার সৃষ্টিসমেত পরমাত্মায় বিলীন হয়ে যান।