নোয়ার চলচ্চিত্র: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
WikitanvirBot (আলোচনা | অবদান)
বট বানান ঠিক করছে, কোনো সমস্যায় তানভিরের আলাপ পাতায় বার্তা রাখুন
NahidSultanBot (আলোচনা | অবদান)
বট নিবন্ধ পরিষ্কার করেছে। কোন সমস্যায় এর পরিচালককে জানান।
৪ নং লাইন:
ফরাসি ভাষায় ''film noir'' শব্দ দুটির অর্থ ''কৃষ্ণ চলচ্চিত্র''।<ref>উদাহরণস্বরূপ দেখুন, Biesen (2005), p. 1; Hirsch (2001), p. 9; Lyons (2001), p. 2; Silver and Ward (1992), p. 1; Schatz (1981), p. 112. Outside the field of noir scholarship, "dark film" is also offered on occasion; see, e.g., Block, Bruce A., ''The Visual Story: Seeing the Structure of Film, TV, and New Media'' (2001), p. 94; Klarer, Mario, ''An Introduction to Literary Studies'' (1999), p. 59.</ref> হলিউড সিনেমার ক্ষেত্রে এই বাগধারাটি প্রথম প্রয়োগ করেছিলেন ফরাসি চলচ্চিত্র সমালোচক নিনো ফ্রাংক, ১৯৪৬ সালে। ধ্রুপদী যুগের মার্কিন চলচ্চিত্র শিল্পের অধিকাংশ ব্যক্তিই এ নাম সম্পর্কে কিছু জানতেন না।<ref>Naremore (2008), pp. 4, 15–16, 18, 41; Ballinger and Graydon (2007), pp. 4–5, 22, 255.</ref> চলচ্চিত্রের ইতিহাসবিদ ও সমালোচকরা অতীত পর্যালোচনার মাধ্যমে নামটি ব্যবহার শুরু করেছিলেন। ১৯৭০-এর দশকে এর বহুল ব্যবহার শুরু হয়, এর আগে অধিকাংশ নোয়া সিনেমাকে [[মেলোড্রামা]] হিসেবে আখ্যায়িত করা হতো। নোয়া সিনেমাকে একটি আলাদা জঁরা হিসেবে বিবেচনা করা যেতে পারে কিনা এ নিয়ে এখনও চলচ্চিত্র তাত্ত্বিকদের মধ্যে বিতর্ক রয়ে গেছে।
 
নোয়া সিনেমার কাহিনী অনেক ধরণেরধরনের হতে পারে— কেন্দ্রীয় চরিত্রটি হতে পারে কোন প্রাইভেট গোয়েন্দা বা নজরদারিতে নিয়োজিত কোন ব্যক্তি (''দ্য বিগ স্লিপ'', ১৯৪৬), সাদা পোশাকের পুলিশ (''দ্য বিগ হিট'', ১৯৫৩), বয়স্ক মুষ্টিযোদ্ধা (''দ্য সেট-আপ'', ১৯৪৯), অন্যের নির্ভরতা আদায়ের পর তার সাথে বিশ্বাসঘাতকতা করে এমন কোন দুর্ভাগা (''নাইট অ্যান্ড দ্য সিটি'', ১৯৫০), কোন ন্যায়নিষ্ঠ নাগরিক যে ভাগ্যচক্রে অপরাধ জগতে জড়িয়ে পড়ে (''গান ক্রেজি'', ১৯৫০) অথবা কেবল পরিস্থিতির শিকার কোন সাধারণ মানুষ (''ডি.ও.এ.'', ১৯৫০)। নোয়া সিনেমা এক সময় কেবল [[যুক্তরাষ্ট্র|মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে]] বানানো হলেও পরবর্তীকালে অনেক দেশেই এর প্রভাব পরিলক্ষিত হয়। ১৯৬০-এর দশকের পরে নির্মীত অনেক চলচ্চিত্রে ধ্রুপদী যুগের নোয়া সিনেমার নিয়মাবলী ব্যবহার করতে দেখা যায়। পরবর্তী কালের এসব নোয়া-সদৃশ সিনেমাকে বলা হয় [[নব্য-নোয়া]] চলচ্চিত্র। অন্যদিকে নোয়া সিনেমার আলঙ্কারিক দিকগুলো নিয়ে সেই ১৯৪০-এর দশক থেকেই ব্যঙ্গাত্মক ছবি নির্মীত হয়ে আসছে।
 
== পটভূমি ==