উসমান ইবন আফফান: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Everythingisme124 (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
Everythingisme124 (আলোচনা | অবদান)
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল অ্যাপ সম্পাদনা অ্যান্ড্রয়েড অ্যাপ সম্পাদনা
৩১ নং লাইন:
=== পরিবার ও বংশ ===
{{মূল নিবন্ধ|উসমানের বংশধারা}}
 
তার উপাধি জুন-নুরাইন এবং জুল-হিজরাতাইন। তার পিতা [[আফ্‌ফান]] এবং মাতা [[আরওরা বিনতু কুরাইজ]]। তিনি [[কুরাইশ]] বংশের [[উমাইয়্যা]] শাখার সন্তান ছিলেন। তার ঊর্ধ্ব পুরুষ [[আবদে মান্নাফ|আবদে মান্নাফে]] গিয়ে [[মুহাম্মদ|মুহাম্মদের]] (সা.) বংশের সাথে মিলিত হয়েছে। তার নানী [[বায়দা বিনতু আবদিল মুত্তালিব]] ছিলেন মুহাম্মদের ফুফু।
তারহযরত উসমান(রা.)-এর উপাধি জুন-নুরাইন এবং জুল-হিজরাতাইন। তার পিতা [[আফ্‌ফান]] এবং মাতা [[আরওরা বিনতু কুরাইজ]]। তিনি [[কুরাইশ]] বংশের [[উমাইয়্যা]] শাখার সন্তান ছিলেন। তার ঊর্ধ্ব পুরুষ [[আবদে মান্নাফ|আবদে মান্নাফে]] গিয়ে [[মুহাম্মদ|মুহাম্মদের]] (সা.) বংশের সাথে মিলিত হয়েছে। তার নানী [[বায়দা বিনতু আবদিল মুত্তালিব]] ছিলেন মুহাম্মদের ফুফু।
 
ইসলাম গ্রহণের পর মুহাম্মদ (সা.) তার কন্যা [[রুকাইয়্যা বিনতু মুহাম্মদ|রুকাইয়্যার]] সাথে তার বিয়ে দেন। হিজরি দ্বিতীয় সনে তাবুক যুদ্ধের পরপর মদিনায় রুকাইয়্যা মারা যায়। এরপর নবী তার দ্বিতীয় কন্যা [[উম্মু কুলসুম বিনতু মুহাম্মদ|উম্মু কুলসুমের]] সাথে তার বিয়ে দেন। এ কারণেই তিনি মুসলিমদের কাছে ''জুন-নুরাইন'' বা ''দুই জ্যোতির অধিকারী'' হিসেবে খ্যাত। তবে এ নিয়ে কিছু মতভেদ রয়েছে। যেমন [[ইমাম সুয়ুতি]] মনে করেন ইসলাম গ্রহণের পূর্বেই ওসমানের সাথে রুকাইয়্যার বিয়ে হয়েছিল<ref name="ReferenceA"/>। তবে অধিকাংশ ইতিহাসবেত্তা এই ধারণা পরিত্যাগ করেছেন। উসমান এবং রুকাইয়্যা ছিলেন প্রথম [[হিজরত|হিজরতকারী]] মুসলিম পরিবার। তারা প্রথম [[আবিসিনিয়া|আবিসিনিয়ায়]] হিজরত করেছিলেন। সেখানে তাদের একটি ছেলে জন্ম নেয় যার নাম রাখা হয় '''আবদুল্লাহ ইবন উসমান'''। এরপর উসমানের কুনিয়া হয় ইবী আবদিল্লাহ। হিজরি ৪র্থ সনে আবদুল্লাহ মারা যায়। তাবুক যুদ্ধের পরপর রুকাইয়্যা মারা যান। এরপর উসমানের সাথে উম্মু কুলসুমের বিয়ে হয় যদিও তাদের ঘরে কোনো সন্তান আসে নি। হিজরি নবম সনে উম্মু কুলসুমও মারা যান।{{fact}}।