পূর্ববঙ্গ আইনসভা নির্বাচন, ১৯৫৪: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
A. H. M. Azimul Haque (আলোচনা | অবদান)
তথ্যসূত্র, সম্প্রসারণ, সংশোধন, পরিষ্কারকরণ
A. H. M. Azimul Haque (আলোচনা | অবদান)
তথ্যসূত্র উল্লেখ।
৪ নং লাইন:
 
== নির্বাচনের ফলাফল ==
১৯৫৪ সালের মার্চের ৮ থেকে ১২ তারিখ পর্যন্ত অনুষ্ঠিত পূর্ব পাকিস্তান পরিষদের নির্বাচনে ২৩৭টি মুসলিম আসনের মধ্যে যুক্তফ্রন্ট ২১৫ টি (পরে স্বতন্ত্র থেকে ৮ জন যোগ দিলে আসন সংখ্যা হয় ২২৩ টি) । তন্মধ্যে মওলানা ভাসানীর নেতৃত্বাধীন আওয়ামী মুসলিম লীগ ১৪০ টি, শেরে বাংলা এ. কে. ফজলুল হকের কৃষক শ্রমিক পার্টি ৩৪ টি, নেজামী ইসলাম পার্টি ১২ টি, যুবলীগ ১৫ টি, গণতন্ত্রী দল ১০ টি, কমিউনিস্ট পার্টি ৪ টি ও পরে যোগ দেওয়া স্বতন্ত্র ৮ টি।<ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=শেখ মুজিবুর রহমান|শেষাংশ=অসমাপ্ত আত্মজীবনী|প্রথমাংশ=|বছর=২০১২|প্রকাশক=দি ইউনিভার্সিটি প্রেস লিমিটেড|অবস্থান=৬১ মতিঝিল বাণিজ্যিক এলাকা, ঢাকা-১০০০|পাতাসমূহ=২৯১|আইএসবিএন=9789845061957}}</ref><ref>{{বই উদ্ধৃতি|শিরোনাম=রঙ্গলাল সেন|শেষাংশ=পলিটিক্যাল এলিটস ইন বাংলাদেশ|প্রথমাংশ=|বছর=১৯৮৬|প্রকাশক=ইউপিএল|অবস্থান=ঢাকা|পাতাসমূহ=১২৩–১২৫|আইএসবিএন=}}</ref> । এছাড়াও অন্যান্য দলের মধ্যে খেলাফতে রব্বানী পেয়েছিল ১ ও স্বতন্ত্র থেকে ৩ টি। ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দল মুসলিম লীগ সম্পূর্ণরূপে এ নির্বাচনে পরাভূত হয় ; তারা কেবল ৯টি আসন লাভ করতে সমর্থ হয, পরবর্তীতে চট্টগ্রাম থেকে নির্বাচিত ১ জন মুসলিম লীগে যোগ দিলে তাদের সর্বমোট আসনসংখ্যা দাড়ায় ১০। এছাড়াও খিলাফতে রব্বানী ১ টি ও অন্য ৪ জন স্বতন্ত্র প্রার্থী আসন লাভ করেন।
 
এ নির্বাচনে সংখ্যালঘু ধর্মীয় সম্প্রদায়ের জন্য ৭২টি আসন সংরক্ষিত ছিল। এগুলোর মধ্যে শিডিউল্ড কাস্ট ফাউন্ডেশন ২৭টি, কংগ্রেস লাভ করেছিল ২৪টি আসন, যুক্তফ্রন্ট ১৩, কমিউনিস্ট পার্টি ৪টি, বৌদ্ধ ২, খ্রিস্টান ১ ও স্বতন্ত্র প্রার্থী ১ টি আসনে জয়ী হয়েছিলেন।