আখেরী চাহার শোম্বা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
Tawhid Shajad (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
Tawhid Shajad (আলোচনা | অবদান)
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: দৃশ্যমান সম্পাদনা মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা
৪ নং লাইন:
 
== মূল ঘটনা ==
২৩ হিজরির শুরুতে দয়াল নবী (সাঃ) গুরতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। ক্রমেই তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে। তিনি এতটাই অসুস্থ হয়ে পড়েন যে, নামাজের ইমামতি পর্যন্ত করতে পারছিলেন না। ২৮ সফর বুধবার মহানবী (সাঃ) সুস্থ হয়ে ওঠেন। দিনটি ছিল সফর মাসের শেষ বুধবার।
হিজরি ২৩ সনের সফর মাসের শেষ বুধবার মহানবী হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) দীর্ঘদিন যাবৎ অসুস্থ থাকার পর সুস্থতা বোধ করেন। দিনটি শ্রদ্ধা, ধর্মীয় ভাবগাম্বীর্যের সঙ্গে পালন করে বাংলাদেশসহ মুসলিম বিশ্ব।
 
এই দিন কিছুটা সুস্থবোধ করায় মহানবী [[মোহাম্মদ]](সঃ)গোসল করেন।শেষবারের মত নামাজে ইমামতি করেনকরেন। ।মদীনাবাসীমদীনাবাসী এই খবরে আনন্দ-খুশিতে আত্মহারা হয়ে গেলেন<ref name="ই১">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |তারিখ=৪ জানুয়ারি ২০১৩ |শিরোনাম=অবিস্মরণীয় আখেরী চাহার সোম্বা |ইউআরএল=http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDFfMDRfMTNfNF8yMl8xXzg1MDA= |সংবাদপত্র=দৈনিক ইত্তেফাক |সংগ্রহের-তারিখ= ১০ ডিসেম্বর ২০১৫}}</ref> এবং দলে দলে এসে নবীকে একনজর দেখে গেলেন।<ref name="ইন" /> সকলে তাদের সাধ্যমতো দান-সাদকা করলেন, শুকরিয়া নামাজ আদায় ও দোয়া করলেন।<ref name="ই১" /> নবীর রোগমুক্তিতে তার অনুসারীরা এতটাই খুশি হয়েছিলেন যে, তাদের কেউ দাস মুক্ত করে দিলেন, কেউবা অর্থ বা উট দান করলেন;<ref name="ই১" /> যেমনঃ [[আবু বকর]] সিদ্দিক ৫ হাজার দিরহাম, [[ওমর ইবনুল খাত্তাব|উমর]] ৭ হাজার দিরহাম, [[উসমান|ওসমান]] ১০ হাজার দিরহাম, [[আলী ইবনে আবু তালিব|আলী]] ৩ হাজার দিরহাম, আবদুর রহমান ১০০ উট এবং ইবনে আউফ ১০০ উট দান করেন।<ref name="ইন" />
২৩ হিজরির শুরুতে দয়াল নবী (সাঃ) গুরতর অসুস্থ হয়ে পড়েন। ক্রমেই তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হতে থাকে। তিনি এতটাই অসুস্থ হয়ে পড়েন যে, নামাজের ইমামতি পর্যন্ত করতে পারছিলেন না। ২৮ সফর বুধবার মহানবী সুস্থ হয়ে ওঠেন। দিনটি ছিল সফর মাসের শেষ বুধবার।
 
এই দিন কিছুটা সুস্থবোধ করায় মহানবী [[মোহাম্মদ]](সঃ)গোসল করেন।শেষবারের মত নামাজে ইমামতি করেন ।মদীনাবাসী এই খবরে আনন্দ-খুশিতে আত্মহারা হয়ে গেলেন<ref name="ই১">{{সংবাদ উদ্ধৃতি |তারিখ=৪ জানুয়ারি ২০১৩ |শিরোনাম=অবিস্মরণীয় আখেরী চাহার সোম্বা |ইউআরএল=http://archive.ittefaq.com.bd/index.php?ref=MjBfMDFfMDRfMTNfNF8yMl8xXzg1MDA= |সংবাদপত্র=দৈনিক ইত্তেফাক |সংগ্রহের-তারিখ= ১০ ডিসেম্বর ২০১৫}}</ref> এবং দলে দলে এসে নবীকে একনজর দেখে গেলেন।<ref name="ইন" /> সকলে তাদের সাধ্যমতো দান-সাদকা করলেন, শুকরিয়া নামাজ আদায় ও দোয়া করলেন।<ref name="ই১" /> নবীর রোগমুক্তিতে তার অনুসারীরা এতটাই খুশি হয়েছিলেন যে, তাদের কেউ দাস মুক্ত করে দিলেন, কেউবা অর্থ বা উট দান করলেন;<ref name="ই১" /> যেমনঃ [[আবু বকর]] সিদ্দিক ৫ হাজার দিরহাম, [[ওমর ইবনুল খাত্তাব|উমর]] ৭ হাজার দিরহাম, [[উসমান|ওসমান]] ১০ হাজার দিরহাম, [[আলী ইবনে আবু তালিব|আলী]] ৩ হাজার দিরহাম, আবদুর রহমান ১০০ উট এবং ইবনে আউফ ১০০ উট দান করেন।<ref name="ইন" />
 
উল্লেখ্য যে, ২৯ সফর তিনি আবার অসুস্থ হয়ে পড়েন এবং তার মাত্র ১৫ দিন পর ১২ রবিউল আউয়াল ইহকাল ত্যাগ করেন মানবতার মুক্তিদূত হযরত মোহাম্মদ (সাঃ)।
 
<br />
 
{{Empty section}}
 
== পালন বিধি ==