এস্তের দুফ্লো: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
InternetArchiveBot (আলোচনা | অবদান)
০টি উৎস উদ্ধার করা হল ও ১টি অকার্যকর হিসেবে চিহ্নিত করা হল।) #IABot (v2.0
২৭ নং লাইন:
বৈশ্বিক দারিদ্র্য দূরীকরণে অবদান রাখায় ভারতীয়-বংশোদ্ভূত মার্কিন অর্থনীতিবিদ [[অভিজিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়]] ও মার্কিন অর্থনীতিবিদ [[মাইকেল ক্রেমার]]ের সাথে ২০১৯ সালে অর্থনীতিতে যৌথভাবে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।
 
এস্তের অর্থনীতিতে নোবেল জয়ী ২য় নারী এবং সবচেয়ে কম বয়সী হিসেবে ৪৫ বছর বয়সে অর্থনীতিতে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। এছাড়াও নোবেল জয়ী ৫ম দম্পতি হিসেবে অভিজিৎ-এস্তের একসাথে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন।<ref>{{সংবাদ উদ্ধৃতি|ইউআরএল = https://bdnews24.com/bn/detail/economy/1676369|শিরোনাম = দারিদ্র্য বিমোচনের গবেষণায় অর্থনীতির নোবেল|প্রকাশক = bdnews24|সংগ্রহের-তারিখ = 14 October 2019}}{{অকার্যকর সংযোগ|তারিখ=অক্টোবর ২০১৯ |bot=InternetArchiveBot |ঠিক করার প্রচেষ্টা=yes }}</ref> দুফ্লো স্নাতক পর্যায়ে
[[একোল নর্মাল সুপেরিয়র|একোল নর্মাল সুপেরিয়রে]] পড়াশোনা করেন। সেখানে তিনি প্রথমে ইতিহাস পড়া শুরু করেন ও পরে ফরাসি অর্থনীতিবিদ [[তোমা পিকেতি]]-র উপদেশে অর্থনীতিতে মনোযোগ দেন এবং উভয় বিষয়েই ১৯৯৪ সালে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেন। ১৯৯৯ সালে তিনি ম্যাসাচুসেটস ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি থেকে অর্থশাস্ত্রে পিএইচডি ডিগ্রী লাভ করেন এবং সাথে সাথেই বিশ্ববিদ্যালয়টির অর্থনীতি বিভাগে যোগ দেন। তার পিএইচডি অভিসন্দর্ভের শিরোনাম ছিল ''Three Essays in Empirical Development Economics'' অর্থাৎ "অভিজ্ঞতাবাদী উন্নয়ন অর্থশাস্ত্রের উপর তিনটি প্রবন্ধ"। ২০০২ সালে মাত্র ২৯ বছর বয়সে তিনি স্থায়ী চাকুরির নিশ্চয়তাসহ সহযোগী অধ্যাপক পদে উন্নীত হন। তিনি এমআইটি-র স্থায়ী চাকুরির নিশ্চয়তাপ্রাপ্ত শিক্ষকমণ্ডলীর মধ্যে সর্বকনিষ্ঠদের একজন। এছাড়া তিনি [[কোলেজ দ্য ফ্রঁস|কোলেজ দ্য ফ্রঁসের]] "Savoirs contre pauvreté" ("দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে জ্ঞান") আন্তর্জাতিক চেয়ার।