রামরাজাতলা: সংশোধিত সংস্করণের মধ্যে পার্থক্য

বিষয়বস্তু বিয়োগ হয়েছে বিষয়বস্তু যোগ হয়েছে
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
সম্পাদনা সারাংশ নেই
ট্যাগ: মোবাইল সম্পাদনা মোবাইল ওয়েব সম্পাদনা উচ্চতর মোবাইল সম্পাদনা
৭৪ নং লাইন:
জমিদার অযোধ্যারাম চৌধুরী এই অঞ্চলে সর্বপ্রথম রাম পূজা শুরু করেছিলেন। তাঁর মতে, তিনি ভগবান রামের পূজা করার জন্য ইশ্বরের কাছ থেকে নির্দেশ পেয়েছিলেন। এর পর তিনি ভগবান রামের বিশাল বারোয়ারি পুজো শুরু করেছিলেন। সময়ের সাথে সাথে সেই পুজোটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পেয়েছিল এবং অঞ্চলটির নামকরণ করা হয়েছিল রামরাজাতলা। কিন্তু সেই সময়কালে সরস্বতী পূজা এই অঞ্চলে খুব বিখ্যাত ছিল এবং পূর্ববর্তী ৩০০ বছর ধরে গ্রামবাসীরা একই পূজার উপভোগ করত। তাই সরস্বতী পূজার অনুরাগী কিছু গ্রামবাসী রাম পূজার বিরোধিতা করেছিলেন। দুটি দল বহু আলোচনার পরে এই সিদ্ধান্তে পৌঁচ্ছালেন যে রাম পূজা হবে এবং বিদ্যার দেবী সরস্বতী দেবীকে ভগবান রাম ও সীতার শীর্ষে স্থাপন করতে হবে। সেই দিন থেকেই প্রথা অনুসারে ষষ্ঠীতলার বাঁশের ঝাড় থেকে বাঁশ কাটা শুরু করেন এবং সরস্বতী পুজোর দিন চৌধুরী পাড়া শিব মন্দিরে সেই বাঁশের প্রথম পুজো শুরু হয়। প্রথম প্রথম পুজোর মেলা তিনদিন ধরে অনুষ্ঠিত হত। এরপরে এটি দুই সপ্তাহ এবং পরে এক মাস অবধি চলতে থাকে। এখন রাম পূজা [[চৈত্র]]-[[বৈশাখ]] মাসের রামনবমীতে শুরু হয় এবং শ্রাবণ মাসের শেষ রবিবার পর্যন্ত অব্যাহত থাকে। এটি বাঙালির দীর্ঘতম সময় ধরে চলা মেলা।<ref name="eibela.com"/>
 
[[File:RamPuja Ramrajatala.jpg|thumb|রাম সীতার মূর্তি, রামরাজাতলা]]
 
==এলাকা==
হাওড়া শহরের অন্যতম প্রাচীনতম অংশ রামরাজাতলা। হাওড়া শহরের মধ্যে এই অঞ্চলটি জনবসতিপূর্ণ এলাকা। এই অঞ্চলের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত রামরাজতলা বাজার সবচেয়ে জনবহুল জায়গা। সড়ক উন্নয়ন এবং নিকাশী ব্যবস্থার মতো কার্যক্ষেত্রে এই অঞ্চলটির উন্নয়নের প্রয়োজন কারণ হাওড়ার এই অংশে জলমগ্ন হওয়া একটি বড় সমস্যা। এই জল জন্য এখানে বর্ষায় সামান্য বৃষ্টিপাত পরে দাঁড়িয়েছে। যা মানুষের এলাকাবাসীর জন্য অনেক সমস্যা তৈরি করে।
 
==তথ্যসূত্র==
{{Reflist}}